। एकभ९४८न | 1 : . Stre. লইয়াছিলেন। ইহ’দের প্রত্যেকেই দলবদ্ধ হইয়া এবং মাধবাচাৰ্য, হরিদাসী, গৌড়ীয় রাধাবল্লভী, মলুকদাসী, বল্লভী, হরিবাসী প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন নামে শ্ৰী, শিব, ব্ৰহ্ম ও সনকাদি এই চারি প্রধান সম্প্রদায়ভুক্ত থাকিয়া ব্ৰজেন্দ্ৰনন্দন শ্ৰীকৃষ্ণধৰ্ম্ম প্রচার। করিতেছিলেন। গৌড়ীয়শ্রেণী ব্ৰহ্ম সম্প্রদায়ভুক্ত। এক এক আচাৰ্য্যের } সহযোগী, শিষ্য ও ভক্ত সেবকগণ তঁহার গণ বলিয়া পরিচিত ছিলেন। প্ৰাচীন বৈষ্ণব গ্রন্থাদির স্থানে স্থানে তাহার উল্লেখ দৃষ্ট হয়। বৃন্দাবনে সমাগত প্রধান ছয় জন গোস্বামীর সর্ব প্ৰথম শ্ৰী রূপের গণ সম্বন্ধে চৈতন্যচরিতামৃতে আছে “স্লেচ্ছ ভয়ে আইলা গোপাল মথুরা নগরে, এক মাস রহিল বিটলেশ্বর ঘরে । “তবে রূপ গোসাঞি সব নিজগণ লঞা ; এক মাস দর্শন কৈল মথুরা রহঞা। সঙ্গে গোপাল ভট্ট, দাস রঘুনাথ ; শ্ৰীরঘুনাথ ভট্ট, গোসাঞি লোকনাথ । ভূগর্ভ গোসাঞি আর শ্ৰীজীব গোসাঞি। শ্ৰীযাদব আচাৰ্য আর গোবিন্দ গোসাঞি । শ্ৰীউদ্ধব দাস আর মাধব দুই জন ; শ্ৰীগোপাল দাস আর দাস নারায়ণ । গোবিন্দ ভকত আর বাণী কৃষ্ণদাস ; পুণ্ডরীকক্ষ, ঈশান, আর লঘু হরিদাস। এই সব মুখ্য ভক্ত লঞা নিজ সঙ্গে ; শ্ৰীগোপাল দরশন কৈল বহু রঙ্গে । এক মাস রহি গোপাল গেল নিজ স্থানে ; শ্ৰীৰূপ গোসাঞি আইল শ্ৰীবৃন্দাবনে।” । शक्षावैीळ । এইরূপ এক এক আচার্গোর ভক্তগণ লইয়া সম্প্রদায় সুবিস্তৃত হইয়াছিল। কিন্তু? বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে চৈতন্যসম্প্রদায়ই প্রাধান্তে ও ক্ষমতায় অগ্ৰণী ছিলেন। পূৰ্ব্বোক্ত ছয়জন গোস্বামী লুপ্ত তীর্থের পুনরুদ্ধার ও ধৰ্ম্মপ্রচারাদি কাৰ্য ব্যতীত বৃন্দাবনের মন্দির প্রতিষ্ঠার প্রথম প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন এবং প্ৰধান প্ৰধান ।
