○>や বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী । বিদ্রুপ করিয়া আনন্দ অনুভব করে। বড়লাট মারকুইস অফ হেষ্টিংস ( Marquis of Hastings) Cert's attice এইরূপ অভিনয় দেখিয়াছিলেন,- " but what semed to give the greatest delight to the company, was a man who received prodigious number of slaps in the face for various acts of stupidity. The caricaturing the poor inhabtiant of Bengal as a fool seemed to tickle the fancy of the Nawab Wazir and all his Kinsmen, no less than it excited the glee of all the up country servants, who were attending us behind our chairs.'-Pictorial Lucknow. বাঙ্গালীকে যে ভাবেই ইহারা চিত্রিত করুন, ইহা অবশ্যই স্বীকার করিতে হইবে যে বৰ্ত্তমান লক্ষেী বাঙ্গালীরই হস্তে গঠিত। বাঙ্গালীই ইহার পুনর্জন্মদাতা । নবাব নাসিরউদ্দীন হায়দর ১৮২৭ হইতে ১৮৩৭ অব্দ পৰ্য্যন্ত অযোধ্যার সিংহাসনে অধিরূঢ় ছিলেন। তঁহারই সময় হইতে লক্ষ্মেীয়ে সুশিক্ষিত এবং শীর্ষস্থানীয় বাঙ্গালীদিগের আবির্ভাব হইতে থাকে। তিনি বিদ্যানুরাগী ছিলেন। লক্ষৌয়ের প্রসিদ্ধ “তারাওয়ালী কোঠী” অর্থাৎ মানমন্দির ( Oberservatory ) র্তাহারই দ্বারা স্থাপিত হয়। তিনি ইহাতে উৎকৃষ্ট উৎকৃষ্ট জ্যোতির্ষিক যন্ত্রসমূহ ংগ্ৰহ করিয়া রাজকীয় জ্যোতির্বিদ পণ্ডিত কৰ্ণে উইলকক্স ( Col.Wilcox, the Astronomer Royal) NC&I (33 voviet ef. (Sri সেই সূত্রে এখানে দুই একজন বিশিষ্ট বাঙ্গালী আগমন করেন, কিন্তু উইলকক্স সাহেব ১৮৪৭ অব্দে পরলোকগত হইলে নবাব ওয়াজীদ আলী সাহি মানমন্দিরের কাৰ্য্য বন্ধ করিয়া দেন এবং ইহার কৰ্ম্মচারীদিগকে ছাড়াইয়া দেন। কয়েকটি উৎকৃষ্ট বহুমূল্য যন্ত্র অতি যত্নের সহিত এখানে রক্ষিত হইয়াছিল। কিন্তু বিদ্রোহের সময় সে সকল নষ্ট এবং লুষ্ঠিত হয়। ফয়জাবাদের বিখ্যাত বিদ্রোহী মৌলবী ডক্কাসাহ। এখানে স্বীয় কৰ্ম্মের কেন্দ্র এবং বিদ্রোহিদল ইহাকে তাহদের মন্ত্রণাগৃহ করিয়াছিল। “তারাওয়ালী কোঠী” এক্ষণে বেঙ্গল ব্যাঙ্ক ( Bank of Bengal ) कर्दूक अक्षिझड। ख्ङ बानभनिएन्न काल्न कब्रिदान्न अछ रूtगि डेश्गरून्न यशाशवांग श्रेष्ठ কতিপয় বাঙ্গালী যুবককে লক্ষ্মেী আনয়ন করেন। তাহদের মধ্যে প্ৰয়াগবাসী বাবাজী
