অযোধ্যা প্রদেশ। ৩৬৯ যুক্তপ্রদেশের এমন একটি জেলাও নাই যথায় অন্ততঃ দুই একজন বাঙ্গালীরও বাস। नाहे। উনাও সহরের প্রাচীন বাঙ্গালীর মধ্যে খৃষ্টধৰ্ম্মাবলম্বী মতিলাল মিত্ৰ । মহাশয়ের নাম করা যাইতে পারে। তিনি পূৰ্ব্বে রেভেনিউ হেডক্লার্ক ছিলেন এবং সিপাহীবিদ্রোহের দুর্দিনে এখানে আসিয়াছিলেন। উনাও রেলওয়ে ষ্টেশনের নিকট । তাহার ভদ্রাসন আজিও বিদ্যমান আছে। কয়েক বৎসর পূর্বে উনাও অবস্থান । ज़ হার নাম, শুনিয়াছিলাম। এখানে সিপাহীদিগের সঙ্গে দেশবাসীরাও । ܐ̈ܬܪ বিদ্রোহী হওয়ায় উনাও অতি ভীষণভােব ধারণ করিয়ািছল। সার হেনরী হাভ qH ao লকের সৈন্যদলকে এই স্থানে অনেকগুলি কঠিন ঘণ্টা করিয়া। তবে লক্ষেী উদ্ধারে । গমন করিতে হইয়াছিল। সেই সঙ্গে ডাক্তার / সুৰ্য্যকুমার সর্বাধিকারী মহাশয় ব্রিগেড সার্জনস্বরূপ উপস্থিত ছিলেন। বহুদিন ইল বাবু যোগেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী এবং বাবু রাখালদাস মুখোপাধ্যায় পুলিশ সকািনস্পেক্টর হইয়া উনাও প্রবাসী হন। চাকরিসূত্রে এখানে অন্যান্য স্থানের ন্যায় আঁধিক বাঙ্গাঁসীর আবির্ভাব না হইলেও মধ্যে মধ্যে যে হয় নাই তাহা নহে। ১৮৬৯ অব্দের সেন্সস গণনায় এখানে ১৫ জন বাঙ্গালী সংখ্যাত হইয়াছিলেন। উনাও জেলার ন্যায় হরদোই এবং রায়বেরেলীি ও খেরী লক্ষ্মেী বিভাগের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জেলা । এ সকল জেলায় বাঙ্গালীর সংখ্যা নিতান্ত অল্প। তন্মধ্যে খেরী জেলায় দুই একজন বাঙ্গালী স্থায়ী বাস স্থাপন করিয়াছেন। লক্ষ্মীপুর বা লখীমপুর ইহার প্রাচীন ও প্রধান নগর । লখীমপুত্নে । ত্ৰিপুত্ব ব্ৰাহ্মণবেড়িয়া মহকুমার অন্তৰ্গত জাঠাগ্রামের জমিদার, পণ্ডিত রাধাকান্ত রোমণি ভট্টাচাৰ্য মহাশয়ের সহোদর বাবু গোপীনাথ ভট্টাচাৰ্য্য, সিপাহী বিদ্রোহের পূর্ব হইতে এলাহাবাদ-প্রবাসে ছিলেন। তিনি তথায় সেক্রোেটরিয়েটে চক্ষুব্ধ করিতেন। শিরোমণি মহাশয়ের পুত্র বাবু কুমারচন্দ্ৰ ভট্টাচাৰ্য্য সেই সুত্রে ল্যকালেই প্ৰয়াগ-প্রবাসে আসিয়াছিলেন। এখানে এবং আগ্ৰায় তিনি শিক্ষা স্ত্রই কলেজ ত্যাগ করিয়া একটী এণ্টান্স স্কুলের হেডমাষ্টর হন এবং অল্পদিন রেই অবোধ্যার অন্তর্গত প্ৰতাপগড়ের রাজা চিৎপাল সিং (এফ, সি, এস, }
