পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যভাগে কাশীর রাজা হন। ১৭৮৪ খৃষ্টাব্দে সম্রাট শাহ আলম ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর হন্তে কাশীরাজ্য অৰ্পণ করেন, তাহার অল্পদিন পরেই বলবন্তসিংহের মৃত্যু হয় এবং তৎপুত্র চেৎসিংহ রাজা হন। ভারতের গবর্ণর-জেনােরল ওয়ারেন হেষ্টিংসের সহিত চেৎসিংহের বিবাদ হয়। চেৎসিংহ গোয়ালিয়ারে পলায়ন করেন । iBDBD tLS BD DB BDBDB DBDB SDB BDDBD DBD ১৭৮১ অব্দে রাজা হন। মোগল অত্যাচারের পর এই হিন্দুরাজাদিগের শাসনকালে । কাশী পুনগঠিত হয়। ইহার বর্তমান অসংখ্যবিগ্ৰহ বঙ্গীয় ভাস্কর দ্বারা নিৰ্ম্মিত হয় । এবং বাঙ্গালী রাজা জমীদার প্রভৃতির অর্থে ইহার নানাস্থানে পথঘাট, কুপ, মন্দির, প্রাসাদ, অন্নসত্ৰ, অতিথিশালা প্ৰভৃতি নিৰ্ম্মিত হয়। বাঙ্গালীর দ্বারাই সৰ্বপ্রথমে ইহার লুপ্ত তীর্থ সকলের উদ্ধার হয়। বৃন্দাবনের প্রত্নতাত্বিক এবং লুপ্ত তীর্থোদ্ধারক লোকনাথ গোস্বামীর ন্যায় পণ্ডিত রামচন্দ্ৰ বিদ্যালঙ্কার এবং তাহার পুত্ৰ উমাশঙ্কর তর্কালঙ্কার অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষভাগে কাশীর সর্বত্ৰ পৰ্যটন করিয়া এবং বহু প্ৰাচীন গ্ৰন্থ পাঠ করিয়া কাশীর লুপ্ত তীৰ্থ এবং বিস্মৃতিবিগ্ৰহগুলির পুনরুদ্ধার সাধন করেন। তঁহাদের রচিত সংস্কৃত কাশীযাত্ৰা-পদ্ধতি পিতাপুত্রের কীৰ্ত্তি চিরস্মরণীয় করিয়া রাখিয়াছে। শতবর্ষ পরে গুজরাতী পণ্ডিত গৌরজী পুনরায় এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগ হইতে বঙ্গের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিগণের ঘন ঘন আগমন হেতু বারাণসীতে বাঙ্গালীর প্রবাসের সীমা বিস্তৃত হইতে থাকে। নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় কাশীতে আসিয়া শিবস্থাপনা এবং ছত্ৰ-প্ৰতিষ্ঠা করেন। বোধ হয় এই সময় হইতেই নদীয়ার কারিকরগণ আসিয়া এখানে শিবলিঙ্গ এবং বিবিধ দেবদেবীর পাষাণমূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া থাকিবে। কাশী পরিক্রমায় লিখিত হইয়াছে “মধ্যে মধ্যে শিবলিঙ্গ অপূৰ্ব্ব পাষাণে। নদিয়ার কারিগর করিল নিৰ্ম্মাণে ॥” । ইহঁার পর রাজা রাজবল্লভ আগমন করেন। মণিকণিকার শ্মশান ঘাট। ইহঁরই নিৰ্ম্মিত। কথিত আছে এই ঘাট নিৰ্ম্মাণের দন্তরি হইতে শীতলাদেবীর ঘাট iD EEBBB DDD SD D S DDBD DBBD DDSS S BDD BDuB BB BBS k *द्ध ब्रा फूबनवी কর্তৃক প্রস্তর দ্বারা পুৰণির্শিত হয়। ----