পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৬৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশ্মীর, সিকিম, ভুটান ও নেপাল। (8) প্রাক্কালে অশ্বারোহণে যাইতেছিলেন সেই সময়ে আর একজন অশ্বারোহী তীব্রবেগে আসিয়া তাহার অশ্বকে এমন ভাবে কষাঘাত করিয়া নিমিয়ে অন্তৰ্হিত হয় যে তাঁহার অশ্ব উন্মত্তের ন্যায় দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হইয়া ভয়ানক বেগে ছুটীতে থাকে ; বহুক্ষণাবধি কোন প্রকারে গতির বেগ হ্রাস করিতে না পারিয়া स्रकै ਕ5ਗੁ অবস্থায় তিনি श्१छे হইতে লাফাইয়া *gन, ऊाशcड ऊँशब्र প্রাণরক্ষা হইল বটে, কিন্তু বহুদিবসাবধি তীহাকে রাজচিকিৎসকের চিকিৎসাধীনে শয্যাগত থাকিতে হইয়াছিল। এ অবস্থায়ও আমীরের সদয় ব্যবহার তাঁহাকে মুগ্ধ করিয়াছিল । আসিবার সময় যেমন বন্দোবস্ত ছিল দেশে প্রত্যাগমনের সময়ও তঁহাদের সেইরূপ ব্যবস্থা হইল, পথের সমস্ত ব্যয় রাজকোষ হইতেই প্ৰদত্ত হইল। দুঃখের বিষয় এক বৎসর পরে এখানে নিউমোনিয়া রোগে একজন কৰ্ম্মচারীর মৃত্যু হইয়াছিল, বারজনের সহিত আসিয়াছিলেন এক্ষণে রাজকৃষ্ণবাবুকে ১১ জন সঙ্গীর সহিত দেশে ফিরিতে হয় । দেশে আসিবার অল্পদিন পরেই নেপাল দরবার হইতে মহারাজা বীর সমসের জঙ্গের আদেশক্ৰমে তাহার নামে এক পত্র আসে। ঐ পত্রে নেপালের কৰ্ম্ম পুনগ্ৰহণ করিতে অনুরোধ ছিল। কাবুল যাইবার পূৰ্ব্বে ঐক্কপ পত্ৰ আসিলে তিনি তৎপূৰ্ব্বে কাবুলের আড়াই বৎসরের এগ্রিমেণ্টে আবদ্ধ হইয়াছিলেন বলিয়া তখন তাহা অতি বিনীতভাবে নেপালের মহারাজকে জানাইয়াছিলেন। চুক্তির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় এক্ষণে পুনরায় তাহার নিয়ােগপত্র আসিলে, তিনি ২০০২ শত বেতনে নেপালে গমন করিলেন। তঁহার কাবুল যাত্রার সঙ্গী যদুনাথ নন্দী এবং অধরচন্দ্ৰ কৰ্ম্মকারকেও সঙ্গে লইলেন। ১২৯১ সালে রাজকৃষ্ণবাবু এই দ্বিতীয়বার নেপালের কন্মগ্রহণ করিয়া নূতন নূতন কল আনাইয়া একটা কামান বন্দুকের কারখানা • ও একটা কাঠের কারখানা tivagorki

  • পূর্বে কামান বন্দুকের কারখানা यात्राठौल१७ छिल । बाशाली उसाद५ाशक श्लवक्षड SLLLLSS DSHSHu BDBDBDD BDBD DD BBD BDDDSBDD BB BBD BDBD কোষ” তাহার সাক্ষ্য দান করিতেছে। অবশ্য রাজকৃষ্ণবাবুর শিক্ষা ও প্ৰতিভা স্বতন্ত্র । কল बांद्रधान। नवकोश काश यश्न माई पाश डिनि शत्ठ कलाम कनिश। भिश्न नशै ११९ &प्प्णी <भन पाछि पिङ।१ बाड्ने पक्षा की कब्रिश उिनि माखास तान कgझन नाश् ।