পাতা:বঙ্গ-সাহিত্য-পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট—কর্তাভজা লালশশী—১৮শ শতাব্দী। *8> ( ২১ ) নদের নদীর অগ্নি হয় ভূপতি রাজ্য অধিকার। জাতি কৰ্ত্ত মহৎ-মৰ্য্যাদা সদ সদাচার ॥ ক্রমে সত্য হতে যুগাস্তে চিন্তা কর ভাই, বন্দিয়ে ঐ নদীয়ে বন্দন আর নাই, দিগ শ্ৰতো গঙ্গাক্ষেত্র জোয়ার চিরদিন, সেই নদীয়ের অধীন তারিলে দিনের দিন, দেশের আশা ছিল রসে ভাস্লো সুবিক হলো দুভাষা ॥ - - ( २२ ) আমি সাত সাগরের দুধারে যখন যারে দেখি। থেকে থেকে নদীর তুফান দেখে ক্ষণেকে সভাই মনোদুঃখী ॥ হেরে নিরবধি অবধি ভব-জলধির ঢেউ, ভ্রমণ কৰ্ত্তে ক্রমেতে ভব ভ্রমেতে আসতে চায় না কেউ, যাদের বিধি স্বষ্টি করে দৃষ্টি মনোনিবিষ্ট হয়, আমরা তোমরা মোপ্তখরা তারা মহাশয়, লালশশী বলে ভাসতেছি এ জলে ডুবলে রসে রস মিশিবে। ( 3రి ) কোনো বাদসা যদি সে যদি বাদী খরিদ করে। বাদসজিাদী বাদসা করে সাদি ঐ বাদীর বাদী হয় সে পরে ॥ যদি বাদসা তারে নজরে করে নেকনজর, বিশেষ মতে ইচ্ছাতে খসিব খেনআতে হয়গে তার গোজর, যত বিনে দরো মনোহর ভারা মজালি, সাত সহরে জলাধারে করে আমদানি, - লালশণীর আশা দাসীর ফিরলো দশা তথসা বাদল , মরজি রাখে ॥ ( २8 ) আমি সাত সহরের বন্দরে ফিরে এসেছি। . এই দেশে পৌছিএ উল্লাসে ভাসতে লেগেছি। লোকের দশার ফেরে করে উপহাস, সাত সাগরের দ্বীপান্তরে সকলে ফিরছি বার মাল, এ সব কারবারীদের মনের দ্বিধে মনের সাধে ঘুচাবো ॥ చిలి)