পাতা:বড়বাড়ী - জলধর সেন.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ෂය दङ्दांऊंौ V করিয়া থাকে। মহকুমা ও জেলার উকীল মোক্তার এবং কৰ্ম্মচারীরা সকলেই মাধব ঠাকুরকে জানে ; জুনিয়ার উকিল মোক্তারেরা তাহাকে বিশেষ খ্যাতির-যত্ন ও করিয়া থাকে । মাধব ঠাকুর বহু চেষ্টা করিয়াও এতকাল মিত্র পরিবারের হিতৈষী হইতে পারে নাই ; কাত্তিক ও তারক এই ভয়ানক জীবটীর ত্ৰিসীমাতে ও যাইতেন না। মৌখিক যেটুকু সদ্ভাব রাখা প্রয়ােজন, তাহারা তােহাঁই করিতেন। নিজেদের বিষয়কৰ্ম্মের পরামর্শের জন্য তঁহার কোনদিনই তাহদের প্রধান কৰ্ম্মচারী কর মহাশয় ব্যতীত অপর কাহার ও মুখাপেক্ষী হইতেন না। ফরিদপুরের চর লইয়া যখন বিষম ব্যাপার উপস্থিত হইল, তখন মাধব ঠাকুর স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া দুই তিনদিন মিত্র বাড়ীতে আসিয়াছিল এবং মামলা সম্বন্ধে দুই চারিটা হিতোপদেশও তার ককে দিতে গিয়াছিল ; কিন্তু তারক ঠাকুরের কথায় মনোযোগ না দেওয়ায় এবং তাহার সহিত কোন বিষয়ে পরামর্শ না করায় ভগ্নীমনোরথ হইয়া ফিরিয়া গিয়াছিল । চরের মোকদ্দমার শেষফল যখন মনোহরপুরের সকলেই জানিতে পারিল, তখন একদিন রামচন্দ্র রায়ের বৈঠকখানায় বসিয়া মাধব ঠাকুর রায় মহাশয়ের নিকট অনেক দুঃখ করিয়াছিল ; বলিয়াছিল “হায় হায়, এতদিনে বড়বাড়ীর BDEDBDBY DDS DDS DDSBLBDYD D DD DBBS তারকের কাজ! ওরা কতটুকুই বা বুদ্ধি রাখে। দেখদেখি,