পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

द८म-°ाश्iहए একটা কি নদী পার হোল গাড়ী। নদীর জলে এখানে ওখানে ডুবে আছে বড় বড় পাথরের চাই। সামনে একটা অপকৃষ্ট খোলার বস্তি নজরে পড়লো। নিচু খোলার বস্তির একপাশে একটা সাদা চুণকাম করা অট্টালিকা। আমি বল্লাম-ওটা কি ? সুবােধ বল্লে-ওই সেরাইকেল। " সেরাইকেল ক্ষুদ্র টাউন। ঢুকতেই কতকগুলি খোলার বস্তি, মাঝে মাঝে দু' চারটি চুণকাম করা সাদা একতলা দোতলা বাড়ী। বাজারে অনেক দালান পসার, তবে সবাই যেন খুব গরীব লোক, কাঠের কারিগরের বারকোষ খেলনা ইত্যাদি তৈরি করচে, ছোট ছোট খোলার ঘরে বসে। বাজারের ভেতরটা বিশেষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বলেও আমার মনে হােল না। ঢুকেই যেখানে গেলাম, সেখানে সংবাদ পাওয়া গেল, টাউনে বেজায় কলেরা দেখা দিয়েচে । আমরা একটু ব্যস্ত হয়ে পড়লাম, তবে এখানে আমাদের কিছু খাওয়া উচিত হবে না। পি-ডবলিউ-ডি আপিসে বসে আমাদের কথাবাৰ্ত্ত হচিছল। একটি বাঙালী যুবক-কৰ্ম্মচারী আমাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলাপ করলেন। তিনি সুলেখক মাণিক ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের কি আত্মীয় হন। আমি মাণিকবাবুর সম্বন্ধে অনেক প্রশ্ন করলাম ভঁাকে ; শুনলাম ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় আওরঙ্গবাদে ( গয়া জেলার মহকুমা ) শিক্ষকতা করেন এবং বর্তমানে সেইখানেই আছেন । একটু পরে চা ও লুচি সন্দেশ আসতে আমরা একটু সন্ত্রস্ত হয়ে পড়লাম । خسسسسسسسه -কোনো ভয় নেই, সব বাড়ীর তৈরি । -किस खलों -ও এই বাংলোর হাতার ইদারার। তাও ফুটিয়ে নেওয়া। --তাই তো