পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

यcन-ofईg 区。 শান্ত বল্লে-মামা, এই ঝর্ণার কি নাম ? -- না কোনো নাম নেই। --আমার নামে এর নাম দেবেন ? --যাও, আজ থেকে এর নাম শান্ত-ঝর্ণা । এটা অনেকটা হোল সাঁওতালদের পাহাড় যৌতুক দেওয়ার মত। মেয়ের বিয়ের সময় ওরা জামাইকে যৌতুক দেয়-যাও, ওই পাহাড়টা তোমায় দিলাম । সে পাহাড়ে হয়তে গবৰ্ণমেণ্টের রিজার্ভ ফরেষ্ট । জামত বাবাজি সেখানে যদি একখানা শুকনো ডাল ভাঙতে যান, তবে তখুনি বনের চৌকিদার তাকে চালান দেবে বেঁধে ! কার পাহাড় কে দেয় ! সে যাই হোক আমি সে জলে নামতে গিয়েই চমকে উঠলাম। প্ৰকাণ্ড এক সাপের খোলস সেই গৰ্ত্তের গায়ের পাথরে জড়িয়ে । বিরাট খোলস। আমরা কাঠি দিয়ে সেটাকে তুলে দেখি আট দশ DD DDD S DBD B0BD DBD SDBDBS BDL SDBBBSS TDBB একটা বিরাট সাপের খোলস ১৯৪৩ সালের নবেম্বর মাসে সিং ভুমের সারাণ্ড অরণ্যে রেঞ্জ অফিসার শ্ৰী রাসবিহারী গুপ্ত আমায় দেখান । খোলসটা আমি কাগজে মুড়ে বাড়ী নিয়ে এসেছিলাম। বারো হাত লম্বা। আর তেমনি মোটা । এ খোলসটাও ছিল একটা গুহার মধ্যে । শ্ৰীযুক্ত গুপ্ত বলেছিলেন-পাইথনের খোলস। তিনু ও শান্তকে অমর করে রাখার পরে সেই বনপথে আমরা অগ্রসর হয়ে চলি । সামনেই যে ঝর্ণা তার নাম দেওয়া গেল। তিনুঝর্ণা, সাওতালদের বিয়ের যৌতুকরূপে পাহাড় দান করবার মত। তবে আজকাল ও দেশে ওর নাম তিনুঝর্ণাই প্ৰসিদ্ধ হয়ে গিয়েচে । বনবিভাগের একজন কৰ্ম্মচারী, আমার বিশেষ বন্ধু, বলেচেন বনবিভাগের ম্যাপ ও নক্সায় আমাদের দেওয়া এই নামটি তিনি ব্যবহার করেন। সেজন্যে अभद्रां ऊँ द्र निक शूऊ७३।