ዓ 2tन-°iाक्षाgफु সূৰ্য্য হেলে পড়েছে সিদ্ধেশ্বর ডুংরির মোচাকৃতি শিখরদেশের মাথায়। কিছুদূরে জগন্নাথপুর বলে সাঁওতালি গ্রাম। একটা মাদার গাছ। ধুধু করছে সিং ভূমের উন্মুক্ত প্ৰান্তর। শীতের হাওয়ায় হাড় কঁাপিয়ে দিচ্ছে বলে আলোয়ানটা মুড়িসুড়ি দিয়েছি। হঠাৎ একটা লোক বাংলা গান গাইতে গাইতে যাচ্ছে-“হরি দুখ দওঁ যে জনারে ।” বাংলাদেশ থেকে দূরে নীলকণ্ঠের গান কে গাইতে গাইতে যায় ? ছেলেবেলায় বাবার মুখে শোনা গান-এখন এসব গানের চলন আর কোথাও নেই । সিনেমার গানে দেশ গিয়েছে ভরে ! আমার ডাকে লোকটা কাছে এল । মলিন তালি দেওয়া নীল প্যান্ট ও সার্ট পাবা। একজন সাওতাল যুবক । বল্লাম-বাড়ী কোথায় রে ? বনকাটি । মৌ-ভাণ্ডাতে কাজ কািরস ? ঠা বাবু। এ গান শিখলি কোথায় ? বুড়া লোকদের মুখে শেখা বাবু। সবটা জানিস ? গা” দিকি বাবু, তোমাদের সামনে কি আমরা গান গাইতে পারি ? উশচারণ リ Riー ঠিক হবে, তুষ্ট গা। কি কাজ করিস ? স্মিলোটে (অর্থাৎ স্মেলাটিং বিভাগে)- হাপ্ত কত পাস ? চার টাকা সাত আনা বাবু ङछ १ -- গান গেয়ে ছোকরা চলে গেল। আমিও উঠে কঁদোড় নামে ক্ষুদ্র পাৰ্বত্য ঝর্ণা পার হয়ে গালুডি এসে পৌঁছালুম। বড় বড় পাতাড়ে তখন ছায়া পড়ে এসেছে-দূর থেকে বেশ দেখাচ্ছে পাহাড়ের
