ছোট ছোট ডুমা করিয়া কুটিয়া লও। তৈলে তেজপাতা, লঙ্কা, মেথি ফোড়ন দিয়া ফুল ও বেগুন ছাড়। আংসাও। নুণ, হলুদ দিয়া একটু জল দাও। পরে কিছু মিষ্ট দাও। শুকাইয়া নস্নসে হইলে নামাও।
শান্তি, শুশুনী প্রভৃতি শাকের এই প্রকারে বেগুন যোগে ছেঁচ্কী হইতে পারে।
৮২। ফুলকোবি পাতার ছেঁচ্কী
ফুলকোবির পাতা কুচাইয়া একটু ভাপ দিয়া লও। বেগুন ছোট ছোট ডুমা করিয়া কুটিয়া লও। তৈলে লঙ্কা, মেথি ফোড়ন দিয়া পাতা বেগুন ছাড়। উত্তমরূপে আংসাও। নুণ, হলুদ দিয়া একটু চিনি দাও। শুকাইয়া নসনসে হইলে নামাও। বাঁধাকোবি পাতারও এই প্রকারে ছেঁচ্কী হইবে।
৮৩। বিলাতী কুমড়ার ছেঁচ্কী
বিলাতী কুমড়া সরু সরু করিয়া অথবা ছোট ছোট ডুমা করিয়া কুট। তৈলে লঙ্কা, মেথি ও কালজিরা ফোড়ন দিয়া ছাড়। উত্তমরূপে অংসাও। নুণ হলুদ দিয়া একটু জল দাও। সিদ্ধ হইলে চিনি দাও। শুকাইয়া নামাও।
৮৪। শশা ছেঁচ্কী
বুড়া শশা সরু সরু করিয়া কুটিয়া লও। তৈলে তেজপাত, লঙ্কা, মেথি ফোড়ন দিয়া ছাড়। উত্তমরূপে অংসাও। নুণ, হলুদ দিয়া একটু জল দাও। সিদ্ধ হইলে একটু চিনি দাও। শুকাইয়া নসনসে হইলে নামাও।
শশার সহিত ভাদাল মিশাইয়াও ছেঁচ্কী রাঁধিতে পার।
কঁচা ফুটী, কঁচা তরমুজ বা পাকা তরমুজের খোলর শাঁস, কচি ঝিঙ্গা, চিচিঙ্গা, ধুমা, কাঁকরী প্রভৃতির এই প্রকারে ছেঁচ্কী রাঁধিবে।
৮৫। ছাঁচি কুমড়া ছেঁচ্কী
পুরু বা বুড়া কুমড়া সরু সরু করিয়া কুটিয়া ভাপ দিয়া লও। তৈলে