दिछtcऊ छभ भांग শ্রেণীগুলি নিতান্তই আষ্টে পৃষ্ঠে বাধা । গাড়োয়ানের বংশধরেরা কোন উচ্চ তাঁর সোপানে পদাৰ্পণ করিবার সুযোগ অতি সামান্যই পাইয়া থাকে । ভারতীয় জাতিভেদের নিয়মে উঠানামা যেরূপ সহজ বা যেরূপ কঠিন বিলাতী জাতিবিভাগের ব্যবস্থায়ও প্ৰায় তদ্রুপ । এ বিষয়টা বৈজ্ঞানিক ভাবে আলোচনা করিতে হইলে দুই দেশের প্রত্যেক “জাতির” লোক ংখ্যা গণনা করিয়া তুলনা করা আবশ্যক। উচ্চ জাতিস্থ লোকেরা ভারতবর্ষে তাহদের নিয়শ্রেণীর নরনারীকে সামাজিক হিসাবে যতটা অবজ্ঞা করিয়া থাকে, ইংরাজেরা তাহদের ছোট জাতিকে তাহা অপেক্ষা কম অবজ্ঞা করে না । কিন্তু বিদেশীয়ের KBD BDD DBBD Du uDDtS S DBDBDBB LGLD DD DBBBDB রীতি-নীতিগুলির যথার্থ মূল্য ধরা পড়া সহজ নয়। এদেশে অস্পৃশ্যতা DD SuBDBDDBS DBD BDD DD SSSSS LKz BDBB D EDDB BD বুঝিতে পারা যায় না। ভারতবর্ষে “আনটাচেবল’ সমস্যা অর্থাৎ "ছুৎ” জ্ঞান না থাকিলে জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধে বোধ হয় সর্বাপেক্ষা थथान थडियाल लूथ श्घ्र। बाछे८द । বিলাতী জাতিভেদ না বুঝিতে পারিবার আর একটি কারণ আছে । এদেশে “কমপালসারী এডুকেশন” বা বাধ্যতামূলক শিক্ষা-প্ৰথা প্ৰচলিত । কাজেই ১৪ বৎসর বয়স পৰ্য্যন্ত প্ৰত্যেক বালক-বালিকা লেখা-পড়া শিখিতে বাধ্য। এই শিক্ষার ফলে আর কিছু লাভ হউক বা ? না হউক, সংবাদ-পত্র এবং উপন্যাস পাঠ করিবার ক্ষমতা জন্মে। ইহাতে উপকারও হয় অনেক। কিন্তু এই শিক্ষার প্রভাবে সামাজিক বা আর্থিক উন্নতির সুযোগ বেশী কিছু স্থষ্ট হয় না । গাড়োয়ানের পুত্র LD BDB LED DBD DBDSLBBD SLL LBBD DDD SS S YBBDS বংশগত জাতিভেদ বিলাতে নাই এ কথা বলা চলিতে পারে না।
