ইয়াঙ্কিস্থানের পরিচয় 8区 ● পরিচয় দিয়াছেন। এই সকল কারণে আমেরিকায় পৌছিবার পূর্বেই এথানকার বছ কথা আমাদের জানা থাকে। আসল জায়গায় পদার্পণ করিয়া চক্ষু কর্ণের বিবাদ মিটান হয় মাত্র । ইংল্যণ্ড ও আমেরিকা সম্বন্ধে দেশে বসিয়াই এতকথা জানি যে, যথাস্থানে আসিয়া নূতন কিছু শিথিলাম। কিনা সন্দেহ হইতেছে। অবশ্য চোখে দেখায় আর কাণে শোনায় আকাশ-পাতাল প্ৰভেদ । কিন্তু জগতের অন্য কোন দেশ সম্বন্ধে আমাদের এত বিস্তৃত ও গভীর জ্ঞান আছে বলিতে পারি না । রুশিয়া, জাৰ্ম্মাণ, ফ্রান্স, ইতালী, জাপান, চীন, মিশর, পারশ্য ইত্যাদি দেশের ভাষা আমাদের কয়জনে জানেন ? ইংরাজী ভাষার কৃপায় ঘরে দরজা বন্ধ করিয়া দুনিয়ার অনেক খবর পাই ! ফরাসী এবং অন্যান্য tLD D DD KLtDBDBS SDBBKJDSS Yz SBBBS KKD DBD CL uBDB থাকিতে বাধ্য। বিশ্বশক্তির সদ্ব্যবহার করিতে হইলে উচ্চ শিক্ষিত ভারতবাসীকে দুই তিনটা বিদেশীয় ভাষায় সুপণ্ডিত হইতে হইবে। ইয়াঙ্কিস্থান সম্বন্ধে ইংরাজীতে ক্ষুদ্র-বৃহৎ বহু গ্ৰন্থই আছে। ভারতবাসী অনেক গ্ৰন্থই পাঠ করিয়া থাকেন। ব্রাইস (Bryce) প্ৰণীত The American Commonwealth 43 at Gitar Ri পৃথিবীতে এমন কোন লোক নাই। ইয়াঙ্কি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডার্যাল কনষ্টিটিউশন সম্বন্ধে ইহা একখানা “ক্লাসিক” বা সৰ্ব্বজনপ্ৰশংসিত আদর্শ-পুস্তক । *ÉNta ce f(Ugis Tēti TSRN 7 sầTS The Statė श् आवरुांग ভারতবর্ষের বি, এ, ক্লাশে পাঠ্য নিৰ্দ্ধারিত হইয়াছে। ইহাতে আমেরিকার শাসন-প্ৰণালীর সংক্ষিপ্ত পরিচয় আছে। এইটুকু পাঠ করিলে ব্ৰাইসের বই না পড়িলেও চলে। কয়েকবৎসর হইল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রশাসনাধ্যাপক হার্ট ( Hart ) একখানা আমেরিকার ইতিহাস সম্পাদনা করিয়াছেন । কয়েকজন নামজাদা লেখকের সাহায্যে সেই
