পাতা:বর্ত্তমান জগৎ চতুর্থ ভাগ.pdf/৬২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিউইয়র্কের প্রতিদ্বন্দ্বী & যেন বা টানিয়া ছিড়িয়া ভূতলে নূতন করিয়া গড়িতে চায়।” বিলাতে থাকিবার সময়ে এরূপ অসীমসাহসিকতা, অসীম বাসনারাশি, লৌকিক কৰ্ম্মশক্তি এবং অসাধারণ চিন্তাক্ষমতার পরিচয় পাই নাই। ইয়াঙ্কিস্থানে " প্ৰত্যেক পদবিক্ষেপেই বিপুল ভাবুকতার পরিচয় *ांशेडछि । অট্টালিকাগুলির দৈর্ঘ্য, প্ৰস্থ, উচ্চতা এবং গভীরতাই একমাত্ৰ দেখিবার জিনিষ নয়—এগুলিকে সৌন্দৰ্য্য, কলাজ্ঞান, সৌষ্ঠব এবং সামঞ্জস্য DBDD DDD K DLDDS DD DBD DBDDBDB MKKD SKKD রেলওয়ে ষ্টেসনগুলি, মিউজিয়াম ও চিত্রশালাসমূহ, রাষ্ট্রশাসন ও নগমশাসনের আফিসগুলি, বড়বাজারের দোকান ও কাৰ্য্যালয়গুলি, কোন কোন হোটেল এবং বিদ্যালয়সমুহ না দেখিলে বর্তমান যুগের সৌন্দৰ্য্যজ্ঞানসম্বন্ধে অজ্ঞ থাকিতে হয় । আজিকালিকার দিনে আমরা প্রাচীন জনপদসমূহের কোন পুরাতন অথবা জীৰ্ণশীর্ণ অট্টালিকা দেখিবামাত্র প্রথমেই তাহার সৌন্দৰ্য্যে মুগ্ধ হইয়া থাকি ! প্ৰাচীন গৌরবের মহিমা প্রচার করা দুনিয়ার শিক্ষিতমহলে একটা ‘ফ্যাসান’ বা বাতিক হইয়াছে। অথচ বৰ্ত্তমান মানবও যে নানাবিধ সৌন্দৰ্য্যের নিদর্শন স্বষ্টি করিতেছে সেদিকে আমরা দৃষ্টি দিতেই চাঙ্গি না। দৃষ্টি দিলে উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর নগরনিৰ্ম্মাণ, প্ৰাসাদনিৰ্ম্মাণ, ব্যাঙ্কনিৰ্ম্মাণ, মিউজিয়ামনিৰ্ম্মাণ, লাইব্রেরীনিৰ্ম্মাণ ইত্যাদি নানাবিধ অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণে উচ্চ অঙ্গের কলাজ্ঞান দেখিতে পাইব । সুকুমার শিল্প, সৌন্দৰ্য্যবোধ ইত্যাদি প্ৰাচীন মানবেরই একচেটিয়া নয়-বৰ্ত্তমান যুগের মানবও এই সমুদয়ের অধিকারী । বলা বাহুল্য, যে দেশে ‘রাতারাতি’ বিশাল নগর ও যোজন ব্যাপী V8