শ্রমজীবি-সমস্যা Σ. Σο ইংরাজের বাজার প্রধানতঃ দুইটি--প্ৰথম ভারতবর্ষ, দ্বিতীয়, ইউরোপের দেশসমূহ। এই বাজারে মালগুলি পাঠাইতে না পারিলে এবং পাঠাইবার সুযোগ না থাকিলে ইংরাজ মহাজনেরা কখনই আমেরিক বা নীউজীল্যণ্ড হইতে শিল্পের উপকরণ ক্রয় করিবেন না। এই বাজারগুলি খোলা না থাকিলে ইংরাজ ব্যবসাদারেরা তাহদের শিল্প-কারখানায় মাল প্ৰস্তুত করিবেন না। অর্থাৎ ইউরোপ এবং ভারতবর্ষে আসিবার পথ সকলপ্রকার বাধাহীন না করিতে পারিলে ইংরাজের ফ্যাক্টরী ও কারখানাগুলি খালি পড়িয়া থাকিবে- কাজেই শ্রমজীবী সমস্যায় ইংরাজরাষ্ট্র অস্থির হইয়া পড়িবেন। যে সকল দেশের লোকেরা বহির্বাণিজ্যের উপর নির্ভর করেন, লড়াইয়ের সময়ে তঁহাদের সর্বাপেক্ষা কঠিন বিপদ উপস্থিত হয় । কিন্তু যে সকল দেশে প্রচুর পরিমাণে কৃষিজাত দ্রব্য শিল্পের • উপকরণ অতি সহজেই পাওয়া যায়, এবং যাহাঁদের নরনারীগণের সংখ্যা কোটি কোটি তাহারা যুদ্ধের সময়ে কিছুমাত্র বিব্রত হইয়া পড়ে না।--তাহারা अऊि मछजिश् ठgांशें 5ाला श्tऊ १igद्म । ইংরাজের পক্ষে লড়াই চালান এই জন্যই অতি কঠিন ও কষ্টকর। বৰ্ত্তমান সমরে ইংল্যণ্ড ইউরোপীয় রাষ্ট্রসমূহের বাজারে মাল পাঠাইতে পারিতেছেন না। কাজেই বহু কারবার বন্ধ রহিয়াছে অসংখ্য শ্রমজীবীর কৰ্ম্মভাব ঘটিয়াছে। কিন্তু ইউরোপীয় বাজার বন্ধ থাকিলে ইংরাজের বিপদ মারাত্মক হইবে না । কারণ ইংরাজের সর্বাপেক্ষা বড়বাজার ভারতবর্ষে। ভারতবর্ষের বাজার যতদিন ইংরাজের হস্তগত ততদিন DBgD D BB BD0B DBD DBDDB uBD DBDDSS DDBDBDBBB DBBDD বন্ধ থাকায় যে ক্ষতি হইতেছে তাহা সামলান বেশী কঠিন হইবে না। BD BDDBBD D BD D BDD DDBD DDBBDS DBDBDBD DDD D
