পাতা:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (দশম খণ্ড).pdf/৩৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র : দশম খণ্ড
308

খোকন, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৬। শহীদুর রহমান প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৭। ওয়াদুর রহমান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৮। আব্দুল করিম, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড, ৯। মোঃ তাজিব উদ্দিন, কোম্পানী কমাার; ১০। গোলজার হোসেন, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ১১। ইমান-আলী, প্লাটুন কমাণ্ডার; ১২। রবিউল আলম, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড, ১৩। শফিকুল ইসলাম, প্লাটুন কমাণ্ডার; ১৪। আব্দুস সালাম, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ১৫। মোজাফ্ফর হোসেন, প্লাটুন কমাণ্ডার; ১৬। খোরশেদ আলম, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড, ১৭। মাহতাব আলী সরকার, কোম্পানী কমাণ্ডার; ১৮। নুরুল আজিজ, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ১৯। শামসুল আলম, প্লাটুন কমাণ্ডার; ২০। আবুদর রশিদ, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ২১। আশরাফ আলী, প্লাটুন কমাণ্ডার; ২২। জমির আলী আহমেদ, সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ২৩। ওয়ারেশ আলী, প্লাটুন কমাণ্ডার; ২৪। আতিয়ার রহমান, সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ২৫। আবদুর রউফ, কোম্পানী কমাণ্ডার; ২৬। মোঃ ইলিয়াস, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন- কমাণ্ড; ২৭। জয়দেব রায়, প্লাটুন কমাণ্ডার; ২৮। দীনেশ রায়, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ২৯। নুরুদ্দিন, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৩০। যোগেশ সরকার, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৩১। মজিবর রহমান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৩২। মোঃ আজাদ, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৩৩। সিরাজুল হক, কোম্পানী কমাণ্ডার; ৩৪। লুৎফর রহমান, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৩৫। কলিমমুদ্দিন, প্লাটুন কমাণ্ডার, ৩৬। ওসমান গনি, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৩৭। মোস্তাফিজুর রহমান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৩৮। খাইরুজ্জামান, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৩৯। ফরিদ হোসেন, প্লাটুন কমাার; ৪০। জুলহাস হোসেন, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৪১। মোখলেসুর রহমান, কোম্পানী কমাণ্ডার; ৪২। কফিলউদ্দীন, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৪৩। আবুল হোসেন, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৪৪। মোহাম্মদ আলী, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৪৫। আবদুস সামাদ, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৪৬। আবদুস সামাদ (২), প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৪৭। এ, কে, এম, আবদুর রশিদ, প্লাটুন কমাণ্ডার, ৪৮। বেলাল হোসেন, প্লাটুন সেকেণ্ড ইন-কমাণ্ড, ৪৯। মফিজুল হক, কোম্পানী কমাণ্ডার; ৫০। সাবের আল, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৫১। আয়ুব আলী, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৫২। মোঃ আবু সিদ্দিক, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৫৩। মজিবর রহমান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৫৪। আজিজুল হক, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৫৫। জহুরুল হক প্রধান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৫৬। আবুদর রাজ্জাক, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৫৭। আজহারুল ইসলাম, কোম্পানী কমাণ্ডার; ৫৮। বেলায়েত হোসেন, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৫৯। মোঃ শাজাহান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৬০। আনিসুর রহমান, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৬১। মুসলিম উদ্দিন, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৬২। ওয়াজেদ আলী, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৬৩। সিরাজুল ইসলাম, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৬৪। দেলোয়ার হোসেন, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৬৫। খাইরুজ্জামান, কোম্পানী কমাণ্ডার; ৬৬। মোঃ শামসুল আলম, কোম্পানী সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৬৭। এম আর প্রধান, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৬৮। রফিউল আলম, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৬৯। আকবর আলী, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৭০। খুরশিদ আলম, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৭১। মেসবাহউদ্দিন, প্লাটুন কমাণ্ডার; ৭২। আতিয়ার রহমান, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন-কমাণ্ড; ৭৩। শমসের আলী, প্লাটুন কমাার এবং ৭৪। শামসুল হক, প্লাটুন সেকেণ্ড-ইন- কমাণ্ড।

 এ ছাড়া আমি কতকগুলো গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করি। নীচে সেসব অপারেশনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হলঃ

 প্রথম অপারেশনঃ লালমনিরহাট এবং মোগলহাটের মধ্যবর্তী রেললাইন ও ইঞ্জিনসহ উড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রকাশ যে, মোগলহাটে পাকবহিনীর একটি শক্ত ঘাঁটি ছিল। এই ঘাঁটিতে প্রত্যেক দিন সকাল সন্ধ্যায় পাকসেনারা একদলকে রেখে ডিউটিরত দলকে অন্যত্র নিয়ে যেতো। ১৫ই সেপ্টেম্বর ভোর রাতে দুরাকুটি নামক জায়গাতে মাইন এবং বিস্ফোরক পদার্থ সহযোগে পাক-সেনাবাহিনীর রেলগাড়ী উড়িয়ে দেওয়া হয়। এই অপারেশনে অন্ততপক্ষে ২৭ জন পাকসেনার মৃত্যু ঘটে এবং ১০/১২ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়। এই অপারেশনের খবর স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকেও প্রচার করা হয়। এই অপারেশনে মুক্তিযোদ্ধারা অংশগ্রহণ করে। এই অপারেশনে আমি নিজে আহত হই এবং আমাদের মুক্তিযোদ্ধা একজন শহীদ হন এবং ৪ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়।