পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৮.djvu/২৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১ 及8> ব্যাখ্যা।- এই ধারায় (ক) “নথিপত্র” অর্থ বৈদ্যুতিক কলাকৌশলের সাহায্যে বা অন্য কোন উপায়ে রক্ষিত লেজার, ডে-বুক, ক্যাশ বহি, হিসাব বহি এবং ব্যাংক-কোম্পানীর ব্যবসায়ে ব্যবহৃত অন্য সকল বহি; এবং (খ) “দলিল” অর্থ বৈদ্যুতিক কলাকৌশলের সাহায্যে বা অন্য কোন উপায়ে রক্ষিত ভাউচার, চেক, বিল, পে-অর্ডার, অগ্রিমের জামানত এবং ব্যাংককোম্পানীর বহিতে উল্লিখিত কোন বিষয়ের সমর্থনকারী বা উহার স্বপক্ষে বা বিপক্ষে কোন দাবী সমর্থনকারী অন্য যে কোন দলিল । ১৩। (১) আদায়কৃত মূলধন এবং সংরক্ষিত তহবিলের মোট মূল্য এই ধারায় উল্লিখিত পরিমাণের সমান না হইলে, NON് * ം് তহবিল (ক) বিদ্যমান কোন ব্যাংক কোম্পানী এই আইন প্রবর্তনের তারিখ হইতে দুই বৎসর অতিবাহিত হইবার পর বাংলাদেশে উহার ব্যবসা পরিচালনা করিবেনা; এবং &o (খ) এই আইন প্রবর্তনের পর, দফা (ক) তে উল্লিখিত ব্যাংক-কোম্পানী ব্যতীত অন্য কোন ব্যাং কোম্পানী উহার ব্যবসা শুরু করবেনা : তবে শর্ত থাকে যে, বাংলাদেশ ব্যাংক সমীচীন মনে করিলে বিশেষ ক্ষেত্রে এই উপ-ধারায় উল্লিখিত মেয়াদ অনধিক এক বৎসর পর্যন্ত বর্ধিত করিতে পারিবে ।] ~ -® (২) নতুন ব্যাংক, বিশিষ্ট ব্যাংক এবং বাংলাদেশের বাইরে নিবন্ধিত ব্যাংকসহ বাংলাদেশে কার্যরত সকল ব্যাংক-কোম্পানীর আদায়কৃত মূলধন ও সংরক্ষিত তহবিল একশত কোটি টাকা অথবা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত ঝুঁকি-ভিত্তিক মূলধন এর সমান টাকা, এই উভয় পরিমাণ টাকার মধ্যে যাহা বেশী হয়, উহার কম হইবে না : তবে শর্ত থাকে যে বাংলাদেশ ব্যাংক, সরকারের সহিত পরামর্শক্রমে এবং সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোন ব্যাংকের জন্য এই উপ-ধারার অধীন প্রয়োজনীয় আদায়কৃত মূলধন ও সংরক্ষিত তহবিলের পরিমাণ সংক্রান্ত NON 으 ఫ్రో উপ-ধারা (১) ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ১৯৯৩ (১৯৯৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • “সংরক্ষিত তহবিল” শব্দগুলি “সংরক্ষিত মুলধন” শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ১৯৯৩

(১৯৯৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • উপ-ধারা (২) ও (৩) ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ৮ ধারাবলে

প্রতিস্থাপিত।