পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৮.djvu/২৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૧૭ ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১ বাংলাদেশ ব্যাংক ৪৭। (১) বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কর্তৃক ব্যাংককোম্পানীর পরিচালক- (ক) কোন ব্যাংক-কোম্পানীর পরিচালক-পৰ্ষদ, উহা যে নামেই অভিহিত পর্ষদ বাতিল করার হউক না কেন, এই কার্যকলাপ উহার বা উহার আমানতকারীদের স্বার্থের ক্ষমতা পরিপন্থী বা ক্ষতিকর; বা (খ) ধারা ৪৬(১) এ উল্লিখিত যে কোন বা সকল কারণে, উক্ত পর্ষদ বাতিল 。 করা প্রয়োজন, তাহা হইলে বাংলাদেশ ব্যাংক, লিখিতভাবে কারণ ত্ৰৈ লিপিবদ্ধ করিয়া, আদেশ দ্বারা উক্ত পর্ষদ বাতিল করিতে পরিবে; এবং০ উক্ত আদেশে উল্লিখিত তারিখ হইতে উক্ত বাতিল আদেশ কার্যকর হইবে এবং উক্ত আদেশে যে মেয়াদের উল্লেখ থাকিবে সেই মেয়াদ পর্যন্ত আদেশটি বলবৎ থাকিবে। ട് (২) বাংলাদেশ ব্যাংক উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রদত্ত আদেশের মেয়াদ বৎসরের বেশী হইবে না। ് (5) পরিচালক পর্ষদ বাতিল থাকার সময়কালে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে সময় সময় নিযুক্ত ব্যক্তি পর্ষদের যাবতীয় ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালন করিবে । No (৪) ধারা ৪৬ এর উপ-ধারা (২), (৩), (৪) ও (৫) এর বিধানসমূহ উহাতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনসহ, এই ধারার অধীন প্রদত্ত আদেশের ব্যাপারে প্রযোজ্য হইবে। റു. o - 8b l (১) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণরর ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি ধারা ৪৬ অথবা ৪৭ এর অধীনে কোন আদেশ প্রদান করিতে পারিবেন না : তবে শর্ত থাকে যে, এতদুদ্দেশ্যে গঠিত স্থায়ী কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে গভর্ণর উপরোক্ত আদেশ প্রদান করবেন। (২) ধারা ৪৬ অথবা ৪৭ এর অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণরের কোন আদেশের ফলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের নিকট আপীল o sè পেশ করিতে পারবে এবং এই ব্যাপারে উক্ত পর্ষদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হইবে। (৩) এই ধারা বা ধারা ৪৬ বা ৪৭ এর অধীন গৃহীত কোন ব্যবস্থা, আদেশ বা সিদ্ধান্ত সম্পর্কে কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার প্রশ্ন উত্থাপন করিতে পারিবে না এবং অনুরূপ কোন ব্যবস্থা, আদেশ বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষের সমক্ষে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না। ৪৯। (১) বাংলাদেশ ব্যাংক, (ক) সাধারণভাবে সকল বা কোন বিশেষ ব্যাংক-কোম্পানীকে কোন নির্দিষ্ট বা বিশেষ শ্রেণীর লেনদেনে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার বিরুদ্ধে সতর্ক বা নিষেধ করিতে পরিবে: