পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৯.djvu/৩২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২ VలిచS ১০। (১) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকার প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর হইবেন এবং তিনি একাডেমিক ডিগ্রী ও সম্মানসূচক ডিগ্রী প্রদানের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করিবেন: তবে শর্ত থাকে যে, চ্যান্সেলর, ইচ্ছা করিলে, কোন সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করার জন্য অন্য কোন ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিতে পারিবেন। (২) চ্যান্সেলর তাহার উপর এই আইন ও সংবিধি দ্বারা অপিত ক্ষমতার অধিকারী হইবেন। (৩) সম্মানসূচক ডিগ্রী প্রদানের প্রতিটি প্রস্তাবে চ্যান্সেলরের অনুমোদন থাকিতে হইবে। (৪) ভাইস-চ্যান্সেলরের নিকট হইতে রিপোর্ট প্রাপ্তির ভিত্তিতে চ্যান্সেলরের নির্দেশ দিতে পারবেন এবং অনুরূপ আদেশ ও নির্দেশ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বাধ্যতামূলক হইবে এবং ভাইস-চ্যান্সেলর উক্ত আদেশ বা নির্দেশ কার্যকর করিবেন। こ。 ১১। (১) ভাইস-চ্যান্সেলর চার বৎসর মেয়াদে চ্যান্সেলর কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন এবং তিনি পরবর্তী আর একটি দেনলি জাগে তি হইবেন। $3 (২) উপ-ধারা (১) এ যাহা কিছু থাকুক না কেন, চ্যান্সেলরের সন্তোষানুযায়ী জলচল পলট্ৰিলি। (৩) ছুটি, অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে ভাইস-চ্যান্সেলরের পদ শূণ্য ༄་་་་་་་་་་་་་། ༣ ১২। (১) ভাইস-চ্যান্সেলর বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বক্ষণিক একাডেমিক ও প্রশাসনিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হইবেন এবং পদাধিকারবলে সিনেট, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল, অর্থ কমিটি এবং পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটির চেয়ারমান থাকবেন। e$ (২) ভাইস-চ্যান্সেলর বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোন কর্তৃপক্ষ বা কোন সংস্থার যে কোন সভায় উপস্থিত থাকিতে এবং উহার কার্যাবলীতে অংশগ্রহণ করিতে পরিবেন কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সদস্য না হইলে উহাতে তাহার ভোট দানের অধিকার থাকিবে না। চ্যান্সেলর ভাইস-চ্যান্সেলর ভাইস-চ্যান্সেলরের ক্ষমতা ও দায়িত্ব