পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৯.djvu/৪২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e$ প্রতিবেদন, ইত্যাদি নির্দেশ প্রদানের ক্ষমতা অর্পণ অনুসন্ধান বা তদন্ত অনুষ্ঠান 8この সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ (৩) উপ-ধারা (২) এর বিধান মোতাবেক হিসাব নিরীক্ষার উদ্দেশ্যে মহাহিসাব নিরীক্ষক কিংবা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি কমিশনের এবং অন্যবিধ সম্পত্তি পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারিবেন এবং কমিশনের যে কোন সদস্য, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিতে পরিবেন। o Ꮌ© ! (১) সরকার প্রয়োজনমত কমিশনের নিকট হইতে কমিশনের যে ত্ৰ কোন বিষয়ের উপর প্রতিবেদন এবং বিবরণী আহবান করিতে পরিবে এবং কমিশন উহা সরকারের নিকট প্রেরণ করিতে বাধ্য থাকিবে। o (২) প্রতি অর্থ বৎসর সমাপ্তির ষাট দিনের মধ্যে কমিশন তৎকর্তৃক পূর্ববর্তী বৎসরে সম্পাদিত কার্যাবলীর খতিয়ান সম্বলিত একটি প্রতিবেদন সরকারের নিকট পেশ করিবে এবং সরকার যতশীঘ্র সম্ভব উহা জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের ব্যবস্থা করিবে। o ১৬। এই আইনের উদেশ্য পুরুকল্পে সরকার কমিশনকে কোন বিশেষ নির্দেশ প্রদান করতে পরিবে এবং কমিশনউয় পালন করিতে বাধ্য থাকিবে: ?、 ১৭। বিধি| প্রণয়নের ক্ষমতা ব্যতীত কমিশন উহার যে কোন ক্ষমতা বা দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট শর্তে চেয়ারম্যান, ** * *] কোন সদস্য বা কোন কর্মকর্তাকে অর্পণ করিতে পারিবে । “১৭ক। (১) কমিশন ধারা ১০ এর উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত যে কোন বাহুিসম্পর্কে অনুন্নবা তদন্তকতে পরি। (২) কুমিশন কি হইতে ক্ষমতা কোন ব্যক্তি বা একাধিক ব্যক্তি তসমন্বয়ে গঠিত কমিটি উপ-ধারা (১) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে অনুসন্ধান বা তদন্ত Q ് করিতে পারিবেন এবং উক্তরূপ তদন্তের পর কমিশনের নিকট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করিবেন। NONo ধারা ১৬ সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ২৩ নং আইন) এর ৯ ধারাবলৈ প্রতিস্থাপিত। R “বিধি” শব্দটি “প্রবিধান” শব্দটির পরিবর্তে সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ২৩ নং আইন) এর ১০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত। “অন্য” শব্দটি সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ২৩ নং আইন) এর ১০ ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • ১৭ক এবং ১৭খ ধারাসমূহ সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ১৯৯৭ (১৯৯৭ সনের ৭ নং আইন)

এর ৩ ধারাবলে সন্নিবেশিত। NON