পাতা:বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, নভেম্বর ১, ১৯৯২.pdf/১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।

বাংলাদেশ ?

গেজেট

অতিরিন্ত সংখ্যা ঋতুপক্ষ কৰুি প্ৰকাশিত রবিবার, নভেমবর ১, ১৯৯২ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ

ঢাকা, ১লা নভেম্বর, ১৯১২/১৭ই কাতিক, ১৩৯১ জাতীয় সংসদ কতৃক গহীত নিলিখিত আইনশালি ৩১শে অক্টোবর, ১৯৯২ (১৬ই কাতিক ১৩৯৯) তারিখে রাষ্ট্ৰপতির সন্মতি লাভ করিয়াছে এবং এতদ্বারা এই আইনগলি সাধারণের অবগতির জন্য প্ৰকাশ করা যাইতেছে:- ১৯৯২ সনের ৩১ নং আইন খনি ও খনিজ সমপদ নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নকলেস্প শ্রেণীত অইন যেহেতু খনি ও খনিজ সম্পদ নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নকলেপ বিধান করা সমীচীন ও প্ৰয়োজনীয়: সেহেতু এত দ্বারা নিরপে আইন করা হইল:– ১। সংক্ষিপত শিরনামা। — এই আইন খনি ও খনিজ সম্পদ (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন ১৯৯২ নামে অভিহিত হইবে। ২। সংজ্য।—বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্হী কিছ, না থাকিলে, এই আইনে (ক) “অনুসন্ধান ও অন্বেষণ লাইসেন্স” অৰ্থ খনি ও খনিজ সম্পদ অবিস্তকাবের উদ্দেশ্যে কোন ভূমিতে খনি বা খনিজ সমপদ থাকার সাভানা পরীক্ষা বা অনসানের জন্য প্রদত্ত লাইসেস (খ) “খনিজ সম্পদ” আথে এমন বস্ত যাহা সাধারণতঃ প্ৰাকতিকভাবে ভাতৃকে অংশ হিসাবে পাওয়া যায় বা ভাতকের মাধ্যহিত বা উপবিভাগসহ পানিতে দুবন' বা নিলমি থাকে, বা উত্তরপ বসত হইতে নিকাশন শো যায় এমন বকে বকোইবে, এবং (অ) সিরামিক রিক্টেরী ও শোষণম সন্ধীয় জিনিস তৈরীতে ব্যবহাত ক্লে: ( ১ + ১) মলা: ঢাক