পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

δάύ बां९लांश्च बभd শুশুনিয়া গ্রামে পিতল ও কাসার বাসন প্রস্তুত হয় এবং পাহাড়ের প্রস্তরখণ্ড হইতে শিল, নোড়া, টালি, চাকি, মাইল স্টোন প্রভৃতি প্রস্তুত হইয়া নানা স্থানে চালান যায়। ছাতনা স্টেশন হইতে শুশুনিয়া মোটরবাসে যাওয়া যায়। বাটপাহাড়ী—বাঁকুড়া হইতে ১৪ এবং খড়গপুর জংশন হইতে ৮৬ মাইল দূর । ইহা মানভূম জেলার অন্তর্গত। এখানে যুটিং চূণ প্রস্তুত করিবার একটি বৃহৎ কারখানা আছে। আদড় জংশন—খড়গপুর জংশন হইতে ১০৫ মাইল দূর। ইহা মানভূম জেলার একটি প্রসিদ্ধ স্থান ও বাংলা নাগপুর রেলপথের একটি বড় জংশন। এখান হইতে দুইটি শাখা লাইন একদিকে আসানসোল জংশন এবং অপর দিকে গোমো জংশন স্টেশনে গিয়া ঈস্ট ইণ্ডিয়ান রেল পথের সহিত মিলিত হইয়াছে। অন্য একটি শাখা লাইন বাংলা নাগপুর রেলপথের নাগপুরগামী প্রধান লাইনের সিনি জংশন হইতে পুরুলিয়া হইয়া এখানে আসিয়া মিশিয়াছে। আদড়ায় বাংলা নাগপুর রেলপথের ট্রাফিক বিভাগের একটি সদর অফিস অবস্থিত। এখানে বহু রেল কর্মচারীর বাস এই রেলওয়ে উপনিবেশটিতে উচচ ইংরেজী বিদ্যালয়, প্রমোদাগার, উদ্যান, ক্রীড়াক্ষেত্র ও পাঠাগার প্রভৃতি আছে। আদড়ার গির্জাটি দেখিতে অতি সুন্দর। আদড় হইতে সাড়ে তিন মাইল উত্তরে অবস্থিত রঘুনাথপুর মানভূম জেলার একটি প্রসিদ্ধ স্থান। এখানে মিউনিসিপ্যালিটি ও মুনসেফী আদালত আছে। এখানকার তসরের কাপড় অতি সুন্দর। ఓడిe