পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২ श्वांश्जांश्ाः श्वशश्नं পরীক্ষিৎ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বলিয়া কথিত ; তাহার নগর রক্ষার গড় প্রভৃতি এখনও বহষ্ণু পৰ্যন্ত দেখিতে পাওয়া যায় । । - o এখানে একটি উচ্চ পাহাড়ের উপর বহু সোপান পার হইয়া অনন্ত শয্যাশায়ী বিষ্ণু মুক্তি ও কুৰ্ম্মৰূপী জনাৰ্দ্দনের মদির আছে। পাহাড়ের পাদদেশে অশ্বকান্ত নামে একটি কু আছে। ইহার অপর নাম অশ্বক্ৰান্ত গয়া। যাত্রীদের মধ্যে অনেকে এখানে স্নান, তৰ্পণ ও পালোকগত পিতৃপুরুষগণের উদেশে শ্ৰাদ্ধাদি করিয়া থাকেন। যোগিনীতন্ত্র ও কালিকাপুরাণে কামাখ্যার কামপীঠের ন্যায় অশ্বক্ৰান্ত তীর্থের মাহাত্ম্য অতি বিস্তারিত ভাবে বর্ণিত আছে। যোনীতয়ের মতে, অন্যান্য তীর্থে সহস্র বর্ষ মন্ত্র জপ করিয়া যে ফল পাওয়া যায় অশুক্রান্ত তীর্থে মূহূর্তমাত্র মন্ত্র জপে তাহার সমান ফল হয় । এই স্থান মন্ত্রসিদ্ধির একটি বিশিষ্ট সাধন ক্ষেত্র বলিয়া বিবেচিত इग्न ! - - - . অশ্বক্লাস্ত নামের উৎপত্তি সম্বন্ধে জনশ্রুতি যে নরকাসুরের, মতান্তরে শেণিতপুররাজ গুণাসুরের BBB BBB BBB BB BB BB BBBB BBB BB BB BBBBB BDDD DDD DD BBBBBBSBBBBBBBBBBS S S S S S S S S S S হাজো—যোগিীতয়ে কামৰুপমণ্ডলের বহু তীর্থের মধ্যে কামাখ্য, উমানন্দ ও মাধব বা হয়গ্ৰীৰ মাধৰ ধুই তিনটি তীর্থের কথাই বিশেষভাবে আলোচিত হইয়াছে। যাব বা হয়গ্রীব মাধবের মন্দিৰ্ব্বাজো গ্রামে বস্থিত। আমিনগাঁও হইতে বর্ষাকাল ড্ৰিন অন্য সময়ে এই স্থান পৰ্য্যন্ত মোটরবাগ পাওয়া যায়। আমিনগাওঁ হইতে হাজোর দূরত্ব পশ্চিমে প্রায় ১২ মাইল। হাজো একটি প্রাচীন ও বদ্ধিষ্ণু গ্রাম। এই গ্রামে নিক্ষিত কাসা ও পিতলের দ্রব্যাদি ও এঞ্জির কাপড় করিয়া মন্দিরের দ্বারদেশে পৌছতে হয়। হাজোর মন্দিরটি আহোম স্থাপত্যের অতি সুন্দর নিদর্শন। ভূমি হইতে গিরের চুড়া প্রায় ১৫০ ফুট উচচ। মন্দিরের গাত্রে বিষ্ণুর দশাবতার ও ইন্দ্র, যম, DDBBBB BB BBBBDD DBBDDD BBS BBBB BBB BBBBBS BBB DDBBBB ও নাটমন্দিরের পাশ্বে দোলমঞ্চ অবস্থিত। নাটমন্দির ও গর্ভমন্দিরের মধ্যস্থলে একটি প্রকাও হোমকুও আছে। মন্দিরের দ্বারদেশে একটি শিলালিপি আছে। উহা হইতে জানা যায় যে আহোমরাজ বুদ্ৰসিংহ এই মন্দিরের সংস্কার করিয়াছিলেন। মাধবের মুক্তিটি দেখিতে ঠিকৃ বুদ্ধমুক্তির মত। অনেকে অনুমান করেন যে আসলে ইহা একটি বুদ্ধমুক্তি। এখনও প্রতিবৎসর শীতকালে ভুটান হইতে বহু বৌদ্ধ এই মন্দিরে পূজা দিতে আসেন। দোলমঞ্চের পাশ্বে বা নিয়েন একটি প্রাচীন নদীর খাত দেখা যায়। ইহা ব্ৰহ্মপুত্রনদের পরিত্যক্ত খাত বলিয়া অনেকের অভিমত। মন্দিরে উঠবার সোপান শ্রেণীর সন্মুখে একটি বড় পুষ্করিণী আছে, ইহার জল বিশেষ পবিত্র বলিয়া বিবেচিত হয় । . পুরাণে বর্ণিত আছে যে বেদ অপহরণকারী হয়শিরা বা হয়গ্ৰীৰ নামক দৈত্যকে বিনাশ করিবার জন্য বিষ্ণু হয়গ্ৰীব অবতার হইয়াছিলেন। এখানে কিন্তু মাধব অশ্ববদন নহেন, প্রস্তর নিৰ্ম্মিত মুক্তিটির মুখ অতি প্রশান্ত ও সুন্দর, ঠিক ধ্যানী বুদ্ধমুক্তির মত। §