পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -প্রথম খণ্ড.pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৬ বাংলায়, ভ্রমণ বিষয়ে বিশেষভাবে প্রত্যেক বাঙালী পর্যটকের এবং অনুসন্ধিৎসু ব্যক্তির লক্ষ্য করা কৰ্ত্তব্য যে, এখানকার মন্দির-গাত্রে দগ্ধ মৃত্তিক নিৰ্ম্মিত (terracotta) যে সমুদয় জীবজন্তুর মূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়, যেমন—মৎস্য, শুশুক, কুম্ভীর, বিবিধ সরীস্বপ, শঙ্খ, ঝিনুক প্রভৃতি তাহাদের প্রায় সমস্তই বাংলা দেশের এবং বাঙালীর চির-পরিচিত। এই সকল হইতে প্রমাণিত হয় যে, পাহাড়পুরের বিহারাদি বাঙালী স্থপতি ও ভাস্করের কীৰ্ত্তি। o d s \ \ \ Kl V A. To o বেলআমলা গ্রামে প্রাপ্ত বাহুদেব মূৰ্ত্তি, বরেন্স অনুসন্ধান সমিতির চিত্রশালায় রক্ষিতশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সৌজষ্ঠে ] জয়পুর হাট-কলিকাতা হইতে ১৯৫ মাইল দূর। স্টেশন হইতে ড়ে মাইল পশ্চিমে বেলআমলা গ্রামে রাজীবলোচন মণ্ডল নামে একজন অগাধ ধনশালী ব্যক্তি ছিলেন। কথিত আছে তিনি ইতিহাস-প্রসিদ্ধ ধনী জগৎশেঠের সমান বিত্তশালী ছিলেন। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে তাহার মৃত্যু হয়। ইহার বংশীয়গণের নিকট এককোটি