পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -প্রথম খণ্ড.pdf/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రీ$$ বাংলায় ভ্ৰমণ পাওয়া যায় এবং এখান হইতে বহু পাষাণনিৰ্ম্মিত হিন্দু দেবদেীর মূৰ্ত্তি ও হিন্দু মন্দিরের উপকরণ পাওয়া গিয়াছে। এই হেতু হাভেল প্রমুখ স্থপষ্ঠি শিল্পীরা অনুমান করেন যে, এই আদিনা মসজিদ এবং পাণ্ডুয়া ও গৌড়ের অন্তাষ্ঠ অনেক প্রাসাদ ও মসজিদ পূর্বতন হিন্দু মন্দির ও প্রাসাদ ভাঙ্গিয়া গড় হইয়াছে। আদিনা মসজিদের খিলান ও বেদীর চারিপাশের কারুকার্য্য অতীব সুন্দর। কঠিন কষ্টি পাথর কাটিয়া आनि भन्छि८मन्त्र मथाइ काक्रयास, যে ভাবে নক্সা করা হইয়াছে সেরূপ সুন্দর কারুকার্য্য দিল্লীতেও নাই। ছয়শত বৎসরব্যাপী মুসলমান শাসনের যুগে ভারতের যে সমস্ত প্রস্তর শিল্পের নমুনা পাওয়া গিয়াছে তাহাতে কেবল বিজাপুরের মুলতান দ্বিতীয় ইব্রাহিম আদিল শাহের কবরের শিল্পের আদিনা মসজিদের কারুকার্য্যের সহিত তুলনা হইতে পারে। সুলতান শমস উদ্দীন ইলিয়াস শাহের পুত্র সিকন্দর শাহ, ৭৭০ হিজরায় (অর্থাৎ ১৩৪৭ খৃষ্টাব্দে) এই বিখ্যাত মসজিদ নিৰ্মাণ আরম্ভ করিয়াছিলেন এবং তাহার পুত্র গিয়াস-উদ্দীন আজম শাহের রাজস্ব