পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলার পার্থী 86 দিকে, আসিতে থাকে। ইহাতে বাঘ ভয় পাইয়া বাহির হইয়া পড়ে। তখন শিকারীরা গুলি করিয়া বাঘ মারিয়া ফেলে। বকদের পোকা ধাৱাও কতকটা সেই রকম নয় DDD SSS SSBBBB S zLB BDBD DDDBD DBDB BDDO পোকার লাফালাফি সুরু করিয়া দেয়, তখন সুবিধা বুঝিয়া বকেরা তাহাদিগকে লম্বা ঠোঁটে ধরিয়া খাইয়া ফেলে। গাই বগলাদের চেহারা কি-রকম, তাহা তোমরা লক্ষ্য * করিয়াছ কি ? কেঁচি-বিকদের গায়ে যেমন সবুজ ও খয়েরি বুড়, থাকে, ইহাদের পালকে তাহার নাম-গন্ধ দেখা যায় না। ইহাদের গায়ের সব পালকই সাদা। এমন ফুটফুটে সাদা পাখী বোধ করি আর নাই। সর্বাঙ্গের পালক সাদা হইলেও ইহাদের ঠোঁটগুলি কিন্তু লাল এবং পায়ের রঙ কালো। কেবল ডিম পাড়ার সময় আসিলে ইহাদের মাখার পিছন হইতে এক রকম হলদেটে রঙের পালক বাহির হয়। সন্ধ্যার সময় যখন মাঠে বেড়াইতে বাহির হওয়া গিয়াছে তখন মাথার উপর দিয়া এক দল বািক হঠাৎ “ওয়াকু” “ওয়াকু” * श्रुंद्भिङ रुद्भिtऊ ऎङ्घ्रिश्नl cश्ल,-शेश अभद्रं निरु দেখিয়াছি। তোমরাও হয় তা ইহা দেখিয়াছ ; দেখিলে মনে হয় বুঝি সন্ধ্যা হইয়া আসিয়াছে বলিয়া বকের দল সমস্ত দিন চরিয়া বাসায় ঘুমাইবার জন্য তাঁহাদের গাছে ফিরিতেছে। কিন্তু তাহা নয়। এই বকদের নাম “নীল-বগ লা”। ইহারা পেঁচাদের মতো গাছের পাতার আড়ালে থাকিয়া সমস্তু, F. 10