পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলার পাখী। মুখে থাকে কেবল কাদার ভিতরকার ছোটো পোকামাকড়। বৃষ্টির পরে পাতিহাসের যখন তোমাদের বাড়ীর উঠানের কাদা ও জল চপ চগা করিয়া মুখে পূরিতে থাকিবে, তখন তোমুৱা ইহা লক্ষ্য কুরিয়াে। জিভের চাপে যাহাতে মুখের কাদা ও জল বাহির হইয়া যাইতে পারে, তাহার জন্য হাঁসদের ঠোঁটের পাশগুলি যেন করাতের মতো কাটা-কাটা থাকে। "

  • আমরা পাতিহাঁসদের সম্বন্ধে আর বেশি কিছু বলিব না । গরু, মহিষ, ঘোড়া, উট প্রভৃতি জন্তুরা যেমন আমাদের ঘরাও প্ৰাণী হইয়া দাড়াইয়াছে, পাতিহাসের ঠিক সেই BDBB BBD KD DDB gDBYS DDS DBD gg DDB খাইবার লোভে হাজার-হাজার বৎসর ধরিয়া পুষিয়া ও যত্ন করিয়া খাবার দিয়া, ইহাদের অবস্থা এমন করিয়া দিয়াছে যে, এখন তাহারা মানুষের আশ্রয় ভিন্ন বঁাচিয়া থাকিতে পারে না। তোমরা বোধ হয় মনে কর, যেদিন গরু ছাগল মহিষ প্রভৃতি প্ৰাণীর সৃষ্টি হইয়াছিল, সেদিন হইতে তাহার গোয়ালঘরে আসিয়া আমাদের দুধ জোগাইতেছে। কিন্তু তাহা ঠিক নয়। অতি-প্ৰাচীন কালে এই প্ৰাণীদের পূর্বপুরুষেরা বাঘ ভালুক হরিণ শিয়াল প্রভৃতির মতো বন-জঙ্গলেই চরিয়া বেড়াইত, এবং সেখানেই তাহাদের বাচ্চাদের পালন করিত। বুদ্ধিমান মানুষ পৃথিবীতে জন্মিয় তাহাদের ধরিয়া গোয়ালঘরে পুরিয়াছে এবং তাহদের বীটের দুধ টুকু কাড়িয়া খাইতেছে । কেবল ইহাই নয়, তাহদের দিয়া কেহ জমি