পাতা:বাংলা ব্যাকরণ ও রচনা শিক্ষা.pdf/১৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

可夺了-@f夺颈叫 1 S 8Ꮤo व्लक्र०।-*द्धि ১৩ । শব্দের বাচ্যাৰ্থ দ্বারা তাৎপৰ্য্য-বোধের ব্যাঘাত হইলে যে শক্তি দ্বারা প্ৰকৃত অর্থের প্রতীতি হয়, তাহার নাম লক্ষণ । “বাণিজ্যে দেশ ধনশালী হয় এস্থলে বাচ্যাৰ্থ না বুঝাইয়া লক্ষণা দ্বারা দেশ ‘পদে’ দেশস্থ লোক বুঝাইতেছে। ব্যঞ্জনা-শক্তি । ১৪ । অভিধাশক্তি বা লক্ষণাশক্তির কাৰ্য্যশেষ হইলে, যে শক্তিদ্বারা শব্দের অন্তনিহিত একটা বিশেষ তাৎপৰ্য্যের প্রতীতি হয়, তাহাকে ব্যঞ্জনা-শক্তি কহে । এই শক্তি দ্বারা অতি সূক্ষ্মার্থের প্রকাশ পায় । DBBSSKDD BBDDB BDB BBBBLLTTDODS S BDDBDBS DBLBDTD DDDt গঙ্গা অর্থে ভগীরথী-খাত জল-প্রবাহ ; লক্ষণ-শক্তি দ্বারা গঙ্গা অর্থেগঙ্গা নদীর উপকূল ; এবং ব্যঞ্জন শক্তি দ্বারা গঙ্গা অর্থে-আতি শীতল ও পাবন স্থানের বোধ জন্মিতেছে। ১৫ । আবার এরূপ কতকগুলি বাক্য আছে, যাহাদের প্রত্যেক শব্দের বাচ্যাৰ্থ গ্ৰহণ করিলে, বাক্যের প্রকৃত অর্থ অবগত হওয়া যায় না ; পরন্তু জাতীয় প্রচলিত রীতানুসারে সেই সেই বাক্যের তাৎপৰ্য্য গ্ৰহণ করিতে হয়। ইহাকে ও লক্ষণ ও ব্যঞ্জন শক্তি রা কাৰ্য্য বলা যাইতে পারে। যথা,- তিনি মানব-লীলা সংবরণ করিয়াছেন-তিনি মরিয়াছেন । ইহা তাহার পক্ষে অনুকুল গলহস্ত—ইহা তাহার হিতকর । গণ্ডের উপর বিস্ফোটক-বিপদের উপর বিপদ । অরণ্যে রোদন করিলাম-বৃথা চেষ্টা করিলাম। . গুরুর আদেশ শিরোধাৰ্য্য-গুরুর আদেশ অবশ্য-প্ৰতিপাল্য।