পাতা:বাংলা ব্যাকরণ ও রচনা শিক্ষা.pdf/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রচনা-শিক্ষা । እ ዓ¢: বালি-ধারণ-পূর্বক বেদ-বিদ্বেষী ধৰ্ম্ম-মার্গ-পরিভ্রষ্ট নষ্ট-মতি দুরা চারদিগের সমুচিত দণ্ডবিধান করিবেন, সেই ত্ৰিলোকী-নাথ বৈকুণ্ঠ-স্বামী ভূতভাবন ভগবান আপনার রক্ষা করুন । “সুবক্তা বক্তৃত দ্বারা নিজ মনোভাব অন্তে সংক্রামিত করিতে পারেন।” এই কথা বলিতে একজন সুলেখক লিখিয়াছেন :- “বহুত হৃদয়ের শোণিত, বক্তৃত অশ্রু-জল, বক্তৃতা চির-প্রিয়, চিরপূজিত, আশার অভিব্যক্তি, বক্তৃতা ভাবি-ঘটনার আলেখ্য, বক্তৃতা কাৰ্য্যের অগ্ৰগামিনী ছায়া, বক্তৃতা আহবান, বক্তৃত সাহস, বক্তৃতা বহ্নি-বৰ্ত্তিকা, বক্তৃতা সংগ্রাম, বক্তৃতা বিজয়, বক্তৃতা অধিকার, বক্তৃতা যোগ ;-প্ৰথম যোগ-সত্যের সহিত ; পরে যোগ -দেশীয় আত্মার সহিত। পূর্বে সংগ্ৰহ কেন্দ্রীকরণ, হৃদয়ে চিন্তা ও ভাবের ঘনীভূত সমাবেশ, শেষে বিস্তৃতি, বিতরণ, এক আত্মার অযুত আত্মার উপরে অধিকার-স্থাপন। বক্তৃতা বাষ্পীয় যন্ত্র, একজনের হৃদয়ের উত্তাপ, চিন্তাকে ভাষারূপ বাম্পে পরিণত করিয়া অগণ্য লোকের কাৰ্য্য-স্বরূপ গতি উৎপাদন করে। বক্তৃত ভাবের কন্যা, বক্তৃতা কার্য্যের জননী। আবার কবিত্বে যে সৌন্দৰ্য্য আছে, সঙ্গীতে যে মধুরতা আছে, ভূমিকম্পে যে প্ৰক্ষেপ আছে, জ্বালামুখীর উদিগরণে যে ভয়াবহ বিপ্লব আছে, বজপাতে যে আঘাত আছে, বাত্যাহত সমুদ্রে যে তুমুল কল্লোল । আছে, হৃদয়-শোণিত-মিশ্ৰিত বক্তৃতাতে তাহার সকলই আছে।” পূজ্যপাদ ৬/তারাশঙ্কর তর্করত্ন মহাশয় ‘সন্ধ্যাকাল উপস্থিত হইল।” ७छे कथा कि क्र° डूिड डicरी लिथिम्राcछन :- “ক্রমে দিব্যাবসান হইল, মুনিজনেরা রক্তচন্দন সন্ধুিত যে অর্ঘ্য দান করিয়াছিলেন, সেই রক্তচন্দনে অনুলিপ্ত হইয়াই যেন, রবি রক্তবর্ণ,