পাতা:বাংলা লিরিকের গোড়ার কথা.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা লিরিকের গোড়ার কথা ○○ ( उत्रांगांब्र कि नाँ क्लिव् नई) আমার ধৈর্যশালা হেমাগার গুরুগৌরব সিংহদ্বার সতীত্ব ধরম কপাট ছিল তায় । বংশীরব বজ্রাঘাত পড়ে গেল অকস্মাৎ সমভূম করিল আমায় । দস্তশালে মত্ত হাতী বঁtধ ছিল দিবারাতি ক্ষিপ্ত কৈল কটাক্ষ অস্কুশে । দস্তের শিকল কাটি আবেশে লুকাল ছুটি পলাইয়া গেল কোন দেশে । আছে শুধু প্রাণ বাকি তাও বুঝি যায় সখি কি করব কহবি উপায় । হ্যামানন্দ দাসে কয় স্যাম তো ছাড়িবার নয় পার যদি ধর গিয়া পায় । এ তো গেল সামান্য দু-চারটে পদ। এরকম কতশত ভালো ভালো পদ পদ-সংগ্রহগ্রন্থে পাওয়া যায় তার আর ইয়ত্ত নেই । চণ্ডীদাস বিদ্যাপতির হাজার হাজার করে দু হাজার পদ বাদ দিলেও সংগ্রহগ্রন্থে আরো প্রায় দু শো পদকর্তার পদ পাওয়া যায়। এর মধ্যে হিন্দু আছে, মুসলমান আছে, শাক্ত আছে, বৈষ্ণব আছে। এমনকি দু-চারজন স্ত্রী-কবিও যে নেই, তা নয়। প্রতি বছরেই আবার নতুন নতুন পদকতাদের পদ আবিষ্কার হচ্ছে। বিশ্বভারতীর পুথিখানায় এক নতুন