পাতা:বাংলা লিরিকের গোড়ার কথা.pdf/৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨ ংলা লিরিকের গোড়ার কথা নিজের এক-একজন মহা মহা জ্ঞানী পণ্ডিত হলেও প্রচলিত শাস্ত্রে এদের বিশ্বাস ছিল অতি অল্প, আর শাস্ত্রীয় ক্রিয়াকাণ্ডের উপর আস্থা ছিল তার চেয়ে আরো অনেক কম। এদের মুখে সর্বদাই ব্রাহ্মণের ক্রিয়াকল্পের নিন্দা । ব্রাহ্মণ্য আচার-অনুষ্ঠানকে এরা বলতেন লোক ঠকাবার মস্ত এক কৌশল। ধর্মসাধনার অঙ্গ হিসেবে বাহিক ভেখধারণ, ধর্মের নামে বাহাকুষ্ঠানের আড়ম্বর— এসব এদের দু চোখের বিষ । , তাহলে দেখা যাক এরা কি বলে গেছেন । এই সম্প্রদায়ের প্রমাণগ্রন্থ শৌরসেনী অপভ্রংশে লেখা দোহাকোষ। তার থেকেই উদাহরণ দিচ্ছি : বমূহণেহি ম জাশন্ত হি ভেউ । এবই পড়িঅউ এ চউ বেউ । মট্টী পাণী কুস লই পড়ন্ত । ঘরহি বইসী অগগি হুণন্ত । कंख श्रेिब्रश्लेिख इयश् cश८ष” । অকৃথি উহাৰিঅ কড় এ ধুমে । ব্রাহ্মণের আসল ভেদের কথা তো জানেন না । তারা এমনি এমনিই চার বেদ পড়ে যান। মাটি জল কুশ ইত্যাদি নিয়ে মন্ত্র পড়েন ; আর ঘরে বলে বসে অগ্নিতে আহুতি দেন। ফলে লাভ কিছুই হয় না। কেবল হোমের কড়া ধুয়োয় চোখজালাই সার । সাধু-সন্ন্যাসীর উপরও সিদ্ধাচার্ধের বিশেষ সদয় নন : এক দণ্ডি ত্ৰিদণ্ডী ভঅববেসে । বিমুজা হোইঅই ইস উএসে । মিচ্ছেহি জগ বাহিঅ ভুলে । -ধম্মাধৰ্ম্ম ৭ জাণিজ তুলে ।