পাতা:বাংলা শব্দতত্ত্ব - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় Bפאסי “•••उवांबांzक्ब्र ८*छे छब्रांवॉब्र ज८छ, जौवनयां बॉब्र चड्छांव cबांछन कब्रयांब्र জন্তে আছে নানা বিস্তা, নানা চেষ্টা ; মান্থবের শূন্ত ভয়াবার জন্তে, তার মনের মানুষকে নানাভাবে নানা রসে জাগিয়ে রাখবার জন্তে আছে তার সাহিত্য তার শিল্প। মানুষের ইতিহাসে এর স্থান কী বৃহৎ, এর পরিমাণ কী প্রভূত। সভ্যতার কোনো প্রলয়ঙ্কুমিকম্পে যদি এর বিলোপ সম্ভব হয় তবে মানুষের ইতিহাসে কি প্রকাও শূন্তত কালে মরুভূমির মতে ব্যাপ্ত হয়ে যাবে। তার 'কৃষ্টি’র ক্ষেত্র আছে তার চাবে বাসে জাপিসে কারখানায় ; তার সংস্কৃতির ক্ষেত্র সাহিত্যে, এখানে তার আপনারই সংস্কৃতি, সে তাতে আপনকেই করে তুলেছে, সে আপনিই হয়ে উঠছে। ঐতরেয় ব্রাহ্মণ তাই বলেছেন, আত্মসংস্কৃতির্বাব শিল্পানি ।•••• —*সাহিত্যতত্ত্ব” ( ১৩৪• ), ‘সাহিত্যের পথে’

  • •••আমার এ গ্রন্থে [ বাংলা ভাষা পরিচয় ] ব্যাকরণের বন্ধুর পথ একেবারেই এড়াতে পারি নি, প্রতি মুহুর্তে পদস্খলনের আশঙ্কায় কম্পান্বিত আছি । ভয় আছে, পাছে আমার স্পর্ব দেখে তাত্ত্বিকেয়া ‘হায় কৃষ্টি’ ‘হায় কৃষ্টি” বলে বক্ষে করাঘাত করতে থাকেন।”• • •

—‘বাংলা ভাষা পরিচয়’ ( ১৯৩৮) গ্রন্থে উদ্ভূত পত্র “...জবকাশের ভূমিকায় মানুষ সর্বত্রই আপন অমরাবতী রচনায় ব্যস্ত, সেখানে তার আকাশ-কুস্কমের কুঞ্জবন । এই-সব কাজে সে এত গৌরব বোধ করে যে, চাষের কাজে তার অবজ্ঞা । আধুনিক বাংলা ভাষায় সে ৰাকে একটা কুশ্রাব্য নাম দিয়েছে “কৃষ্টি", হাল লাঙলের সঙ্গে তার কোনো যোগ নেই, এবং গোরুকে তার বাহন বলঙ্গে ব্যঙ্গ করা হয় ।•• * —‘মাহষের ধর্ম’ ( ১৩৪ • ) “ষে স্থনিবিড় মুনিয়মিত ছন্দ আমাদের স্মৃতির সহায়তা করে তার অত্যাবগুকত এখন আর নেই। একদিন খনার বচনে চাষবাসের পরামর্শ লেখা হয়েছিল ছন্দে । আজকালকার বাংলায় যে “কৃষ্টি’ শব্দের উদভব হয়েছে, খনার এই সমস্ত কৃষ্টির ছড়ায় তাকে নিশ্চিত এগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু এই ধরনের কৃষ্টি প্রচারের ভার আজকাল গদ্য নিয়েছে । ...” - -**शङ्म* (६वश्वांथ s७as ), ‘छ्च* રbr