পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ახს ধাংলা সাময়িক-পত্ৰ সিদ্ধান্ত দৰ্পণ (মাসিক)। ২২ মার্চ ১৮৫৫ ৷৷ ১৮৫৫ সনের ২২এ মার্চ ( ১০ চৈত্র ১২৬১) সিদ্ধান্ত দৰ্পণ” নামে মাসিক পত্র প্রকাশিত হয়। প্ৰথম সংখ্যায় মুদ্রিত “বিজ্ঞাপন”টি এইরূপ :- বৰ্ত্তমানে এতদ্ধেশে অনেকালেক মাসিক সাপ্তাহিক দৈনিক প্রভৃতি নানা দিগদেশীয় সমাচার পরিপূরিত ও নীতি বিষয়ক প্ৰস্তাবিত পত্র সকল প্ৰকাশ হইয়া এতদেশের অনেক অজানান্ধকার দূরীকৃত হইতেহে অতএব এই মহোপকার বিষয়ের যত উন্নতি হইবেক দেশের ততই মঙ্গলোয়তির সম্ভাবনা। এতদৰ্থে আমরা কতিপয় ব্যক্তি একত্রে হইয়া এই ‘সিন্ধান্ত দৰ্পণ” নামে একখানি মাসিক পত্ৰ প্ৰকাশ করণে প্ৰবৃত্ত হইলাম।-- । শ্ৰীযোগেন্দ্ৰमांचं फ्रां°iांवां निर्रांप्रका । विहgisनोंदिनी अद्धिक (भांगिक)। ९०७थिन sv८८। কালীপ্রসন্ন সিংহ তৎপ্রতিষ্ঠিত বিদ্যোৎসাহিনী সভার মুখপত্র-স্বরূপ ‘বিদ্যোৎসাহিনী পত্রিকা” নামে একখানি মাসিক পত্রিকা প্ৰকাশ করিয়াছিলেন। ইহার প্রথম সংখ্যার প্ৰকাশকাল-২০ এপ্রিল ১৮৫৫ । পত্রিকার মলাটে এই অংশটি মুদ্রিত হইত :- বিস্তোৎসাহিনী পত্রিকা। মাসিক প্ৰকাশ্য। শ্ৰীকালীপ্ৰসন্ন সিংহ দ্বারা বিরচিত। বাঙ্গাল সুপিরিয়ার যন্ত্রে মুদ্রিত। “বিদ্যোৎসাহিনী পত্রিকা’র প্রথম সংখ্যার শেষে এই সম্পাদকীয় “বিজ্ঞাপন”টি মুদ্রিত হইয়াছে :- যদিও আময়ি তাদৃশ বঙ্গভাষায় বুৎশক্তি হয় নাই, তথাপি বিস্তাবন্তব্যক্তিবুহের উৎসাহে এই কৰ্ম্মে প্ৰবৃত্ত হইলাম। এই পত্রিকা র্যাবহার প্রয়োজন হুইবেক, তিনি যোড়াসাকোস্থ বিস্তোৎসাহিনী সভার কাৰ্য্যালয়ে তত্ত্ব করিলে প্ৰাপ্ত হইতে পরিবেন। ; ইহার মূল্য wo এক আনা মাত্র। শ্ৰীকালীপ্রসন্ন সিংহ, সম্পাদক। যোড়ার্সাকোস্থ বিদ্যোৎসাহিনী সভা, ১৭৭৭ শক, ৮ বৈশাখ, ১২৬২ সাল। মৃত্য মাত্রেই বিনা মূল্যে একখণ্ড করিয়া প্রাপ্ত হইতে পরিবেন। “বিদ্যোৎসাহিনী পত্রিকা’র প্রতি সংখ্যায় ১০ পৃষ্ঠা পরিমাণ রচনা থাকিত। প্ৰথম দুই সংখ্যার সুচী এইরূপ :- ১ম সংখ্যা ঃ সভ্যতায় বিষয়, চাঞ্চল্য (ক্রমশঃ প্ৰকাশ্ৰষ্ঠ ), বিজ্ঞাপন । ২য় সংখ্যা : বাল্য বিবাহ, কৌলীজ, চাঞ্চল্য, বিজাতীয় রাজগণের অধীনে ভারতবর্ষের অবস্থা । এই সকল প্ৰবন্ধ কালীপ্ৰসন্ন সিংহের স্বরচিত। তাহার প্রাথমিক রচনাগুলি এ-ব্যাবৎ কেহই উদ্ধার করিতে পারেন নাই। আমি "বিদ্যোৎসাহিনী পত্রিকা’র পৃষ্ঠা হইতে কয়েকটি রচনা ‘সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা’য় ( ১৩৪৩ সাল, ৩য় সংখ্যা, পৃ. ১২৬-৩৪) পুনর্মুদ্রিত করিয়াছি। বিদ্যোৎসাহিলী পত্রিকা’ বৎসরাধিক কাল জীবিত ছিল।