Séir বাংলা, সাময়িক-পত্ৰ পানিবে । ফলতঃ শিক্ষা শব্দের অর্থ কিঞ্চিৎ প্ৰশস্ত করিয়া লইলে শিক্ষাদর্পণের মধ্যে লিখা যাইতে না পারে এমন কথাই নাই । জৰ্ম্মণ দেশীয় এক জন সুপ্ৰসিদ্ধ পণ্ডিত কহিয়া গিয়াছেন যে, শিক্ষা গ্ৰহণ করাই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণের এক মাত্র উদ্দেশ্য ; মনুষ্ম দেহ বায়ণের আর দ্বিতীয় প্রয়োজন নাই । যন্থাব্যক্ষ এই সকল কথাতেও বিশিষ্ট রূপে তুষ্ট হইলেন না, বোধ হয়। কাগজের নামটা তাহাকে ভাল লাগে নাই । তিনি কাপি চাহিলেন এবং উল্লিখিত কথোপকথনে সকল কথাই এক প্রকার বলা হুইয়াছে দেখিয়া ও অন্য রূপে লিখিবার সময়াভাব প্ৰযুক্ত ইহাই লিখিয়া ঠাহার হস্তে সমৰ্পণ করিলাম । ইহাই আমাদিগের প্রতিজ্ঞাপত্ৰ । ১২৭৪ সালের পৌষ-সংখ্যা ( ৪র্থ ভাগ, ৯ম সংখ্যা ) হইতে পত্রিকাখনির নামকরণ হয়-“শিক্ষা দর্পণ। ও মাসিক পত্রিকা”। এই সংখ্যায় নিয়োদ্ধত বিজ্ঞাপনটি মুদ্রিত হইয়াছে :- বিজ্ঞাপন । বৰ্ত্তমান মাস হইতে শিক্ষাদর্পণ ও বদ্ধমান মাসিক পত্রিকা সমিলিত হইল ; এবং সেই জন্য শিক্ষাদর্পণেরও পূৰ্ব্বনাম পরিবর্তিত করিয়া ইহাকে “শিক্ষাদর্পণ ও भांभिक शिका” नiभ 6श७भ्रi cशश । ১৮৬৮ খ্ৰীষ্টাব্দের ৪ঠা ডিসেম্বর হইতে ভূদেব ‘এডুকেশন গেজেট” পত্রের সম্পাদন-ভার গ্ৰহণ করেন। ইহার দ্বারা ‘শিক্ষাদর্পণের প্রয়োজন মিটিতেছিল; সম্ভবতঃ এই কারণেই তিনি ‘শিক্ষাদর্পণের প্রচার রহিত করেন । ‘শিক্ষা দৰ্পণ” ৫ম ভাগ, ১০ম সংখ্যা, মাঘ ১২৭৫ পৰ্য্যন্ত প্ৰকাশিত হইয়াছিল। ধৰ্ম্মপ্রচারিণী (মাসিক)। মে ১৮৬৪ । ১২৭১ সালের প্রারম্ভে বেহালা ব্ৰাহ্মসমাজের অধীনে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম-প্রচারিণী সভা সংস্থাপিত হয়। “যাহাতে সাধারণ ব্ৰাহ্মদিগের মধ্যে বিশেষরূপে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচারিত হয় তাহাই এই সভার উদ্দেশ্য”। সভার মুখপত্রস্বরূপ ‘ধৰ্ম্মপ্রচারিণী’ নামে একখানি মাসিক পত্রিকা প্ৰকাশিত হয় ; উহার প্রথম সংখ্যার প্রকাশকাল-জ্যৈষ্ঠ ১২৭১ । ‘ধৰ্ম্মপ্রচারিণী’র সম্পাদক ছিলেন। অবিনাশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ও রাজেন্দ্রনাথ গুহ। ভারতরঞ্জন (সাপ্তাহিক)। জুলাই ১৮৬৪ । আজিমগঞ্জ হইতে প্রকাশিত 'বিশ্বমনোরঞ্জন’ ও ‘সংবাদ ভারতবন্ধু'র কথা পূর্বেই উল্লেখ করা হইয়াছে। এই দুইখানি পত্রিকার পরিবর্তে ১৮৬৪ সনের জুলাই মাসে ‘‘ভারতরঞ্জনের আবির্ভাব হয়। পাক্ষিক “গ্রামবার্তা প্ৰকাশিকা” ( শ্রাবণ ১২৭১, ২য় পক্ষ )। লেখেন :- LDBDDD DB BBDBBDBBDDDuS S SuDDi BDDLDD BDBDDBDB DDuDBB BB iBLDBLL BBDDB BB KBB BB D BBB tDBD SCDBDBDDH BDD D DBBBDB
