পাতা:বাংলা সাময়িক সাহিত্য.pdf/২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१९ ংলা সাময়িক সাহিত্য \ ••• মক্তং চত্রকরেণ ভিন্নমুকুলেধিনীবরেষু কচিদ্ৰামংগ্ৰামমতন্ত্রমীষদমৃতং পীত্ব 尊 ক্ষুধাকাতরাঃ ॥••• • • • অন্তোন্তৰিমলপ্রভাকর করপ্রোদ্ভিন্নপদ্মোদরে স্বচ্ছন্দং দিবসে পিবস্তু চতুরা: স্বাস্তবিরেফ রসং ••• ‘সংবাদ প্রভাকর’-প্রকাশে ঈশ্বরচন্দ্রের সাহায্যকারী ছিলেন পাথুরিয়াস্টার গ্রেপ্রমোহন ঠাকুরের প্রোত্র ও নদকুমার ঠাকুরের জ্যেষ্ঠ পুত্র যোগেন্দ্রমোহন ঠাকুর। যোগেন্দ্রমোহন ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্রের সমবয়স্ক এবং তাহার “কবিতার গুণগ্রাহী। তাহারই ব্যয়ে সংবাদ প্রভাকর প্রথমে চোরবাগানের একটি মুদ্রাযন্ত্রে মুদ্রিত হইত। কয়েক মাস পরে ১২৩৮ সালের শ্রাবণ মাসে ঠাকুর-বাড়িতে ‘সংবাদ প্রভাকর মুদ্রণের জন্য একটি মুদ্রাযন্ত্র স্থাপিত হয়। ২৩১ সালে যোগেন্দ্রমোহন ঠাকুরের মৃত্যুতে “প্রভাকর করের অনাদরূপ মেঘাচ্ছন্ন হওন জন্য এই প্রভাকর কর প্রচ্ছন্ন করিয়া কিছু দিন গুপ্তভাবে গুপ্ত হইলেন।” দেড় বৎসর চলিবার পর ২৫ মে ১৮৩২ তারিখে ৬৯ সংখ্যা প্রকাশের পর ‘সংবাদ প্রভাকর পত্রের প্রচার রহিত হয়। ঈশ্বরচন্দ্র ইহারও মাস-তিনেক পূর্বে পত্রিকার সংস্রব ত্যাগ করিয়াছিলেন। 叠 চারি বৎসর পরে, ১৩ আগস্ট ১৮৩৬ তারিখে সংবাদ প্রভাকর পুন: প্রকাশিত হয়, তবে এবার সাপ্তাহিক রূপে নছে—বারব্রয়িক ( সপ্তাহে তিন বার) রূপে। এই ভাবে তিন বৎসর সগৌরবে চলিবার পর ১৪ জুন ১৮৩৯ (১ আষাঢ় ১২৪৬) তারিখ হইতে সংবাদ প্রভাকর দৈনিক সংবাদপত্রে পরিণত হয় । ১২৬০ সালের বৈশাখ হইতে ‘সংবাদ প্রভাকবুে'র একটি মাসিক সংস্করণ هابی است که به وجده ه سیاه هم بمع عمه بیر پس বাহির হইতে আরম্ভ হয়। এই মাস-পয়লার কাগজগুলিতে "সর্বাগ্রে জগদীশ্বরের মহিমা বর্ণনা, নীতি কাব্য ও বিখ্যাত মহাত্মাদিগের জীবনবৃত্তাস্ত প্রভৃতি গৃদ্য পন্ত পরিপূরিত উত্তম উত্তম প্রবন্ধ এবং সর্বশেষে— মাসের সমুদয়