পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (গোবিন্দচন্দ্র সেন).pdf/৩০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t ২৭১ ] বারওয়েল সাহেব তাহার পশ্চাৎ চলিলেন অনন্তর ক্রানসিস, সাহেব ও তৎপক্ষীয় মহাশয়ের নন্দকুমারকে জাহান করিলেন নন্দকুমার এক পত্ৰ পড়িয়া কহিলেন যে মণিবেগম যে উৎকোচ দিয়াছেন তাহ। আমাকে এইপত্রে লিখিয়াছিলেন মণিবেগম ঐ সভায় আর এক পুত্র লিখিয়াছিলেন সরজান ডি আয়লি ঐ পত্র বাহির করিলেন সকলে ঐ উভয়পত্রের তুল্যতা আছে কিনা এই বিবেচনা করিয়৷ দেখিলেন যে উভয়ে মুদ্রাত্তল কিন্তু হস্তাক্ষর বিভিন্ন ছিল নন্দকুমারের মরগানস্তর ঐ দুষ্টত প্রাকাশ পাইল যে বাঙ্গালার সকল প্রধানমনুষ্যের ত্ৰিম মুদ্র তাহার নিকটে ছিল অতএব ঐ পত্র নন্দকুমার কৃত্ৰিম করিয়াছিলেন ও ঐ মুদ্রাঙ্ক তাহার দ্বার। হয় ইহাতে সন্দেহ নাই কিন্তু সভাসদের নন্দকুমারের বাক সত্য জানিয়া হষ্টি^সসাহেবকে ঐ ধুন প্রত্যপণ করিতে আজ্ঞা করিলেন তিনি তাহা সৰ্ব্বপ্রকারে অস্বীকার করিলেন। ঐ অভিয়োগের শেষ না হইতে ২ হষ্টি^স সাহেব বড়আদালতে নন্দকুমারের নামে ঐকুমন্ত্রণানিমিত্তে অভিযোগ করিলেন পূৰ্ব্বোক্ত তিন সভাসদ বড়সাহেবের সহিত অপ্রণয় প্রকাশ করিতে নন্দকুমারের, সহিত সাক্ষাৎ করিতে গমন করিলেন এৰূপ ব্যবহার ভারতবর্ষে তদবধিকদাচ হয় নাই এইৰূপে কুনসিস্ সাহেব ও তৎপক্ষীয়ের