পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (গোবিন্দচন্দ্র সেন).pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৬ ) সৈনfাধ্যক্ষ চল্লিশ জন অশ্বান্ধঢ়ের সহিত তগরলের তাবুমধ্যে প্রবেশ করিয়া বালিনরাজার জয়হউক এই ধূনিকরিয়া সম্মুখে যাহাকেদেখিলেন তাহাকেই কাটিয়া ফেলিলেন কিন্তু ঐ বিদ্রোহি শুবাদার নিকটস্থ নদীতে পলায়ন করাতে মহাম্মদ তাহার অনুবত্তী হইয়াস্রোত মধেfর্তাছাকে নিমগ্নকরিয়া মস্তকছেদ করিলেন। তগরলের সৈন্যের পুভুর মৃত্যু শুনিবামাত্ৰেসকলে পলায়ন করিল। মহারাজ অনেক সম্পত্তি লুটে পাইয়। গৌড়দেশে আসিলেন এবণ ১২৮২ শালে নিজ পুত্র নাজির উদ্দিনকে বাঙ্গালার শাসনকৰ্ত্ত করিলেন ইহার চারি বৎসর পরে নাজিরের পুত্ৰ কেইকোবাদ দিল্লীর মহারাজ হইলেন কিন্তু তিনি সৰ্ব্বদা আনন্দে নিযুক্ত গ্রাকাতে তাহার পিতার্তাহাকে এক পত্র লিখিলেন যে তিনি আনন্দ পরিত্যাগ করিয়া কৰ্ম্মে মনোযোগ করেন তাহাতে ঐ গন্ত্রের ফল নহওয়াতে তিনি কিছু সৈন্যের সহিত দিল্লীযাত্রাকরিলেন কেইকোবাদ ও সুসজ্জীভূত হইয়। বহির্ভূত হইলেন। যখন পরস্পর উভয় পক্ষের সৈনের দৃষ্টিগোচর হইল তখন নাজির পুত্রের সহিত সাক্ষাৎ করিতে প্রথন করাতে কেইকোবাদ তাহাতে সন্মত হইলেন কিন্তুদুষ্টমন্ত্রিদিগের পরামর্শানুসারে এই আজ্ঞা করিলেন যে যখন তাহার পিতা সিংহাসনের নিকটে আসিবেন তখন তিন বার ভূমিঃ হইয়৷ প্ৰণাম