( 3; } যেসকল দ্রব্য লুঠ করিয়াছিলেন, তাহাউলূমধ্যে ছিল, সকলি তাহার হস্তগত হইল, তাহার। স্বরায় এতদেশ হইতে পলায়ন করিনি, বাল্যজী স্বদেশীয় মারহাউদিগের ঐ ধন প্রাপ্ত হইন্স ও আলিবদি হইতে চতুর্থাংশ প্রাপ্ত হইয়াঁ স্বদেশে মেলের উচিত সময় বোধ করিলেন । *、 ১৭৪৪ শাঙ্গের বর্ষাকাল গত হইল্লেই ভাস্কর পণ্ডিত, সরল বিংশতি সহসু সৈন্যের সহিত বাঙ্গাল আক্রমণ করিতে প্রেরিত হইলেন,তাহর প্রতি আজ্ঞা ছিল,যে গত বৎসরে শুবাদায় বাল্যজীকে যাবৎ ধন দিয়াছেন, যদি তাবৎ তাঁহাকে দেন, তবে তিনি ক্ষান্ত হইবেন , আলিবদ্ধি পুনঃ আক্রমণ দ্বার ক্লান্ত হইয়া স্থির করিলেন, যে ধূৰ্ত্ততাপূপক শত্র লাশ করি বেন,নিজ সেনাপতি মুস্তাফাখার নিকটে কহিলেন, যে তিনি এই প্রতারণায় সাহায্য করেন, তিনি প্রথমত অস্বীকার করি লৈন, কিন্তু অবশেষে তাহীকে বেহার রাজ্য প্রদান করিত্তে স্বীকার করাতে তিনি সম্মত হইলেন, অনস্তর আলিবর্নি তাহাকে ও অপর সেনাপতিকে মারহাট্টাদিগের নিকটে পঠাইলেন, তাহারা ভাস্কর পণ্ডিতকে কহিলেন, যে যদি তিনি এক দিবস শুবাদারের সহিত সাক্ষাৎ করিতে গমন করেন, তবে তাহার পুর্থনীয় প্রদান করবেন, তিনি লোভদ্বারা অন্ধ হইয়া তাহাতেই সম্মত হইলেন, সাক্ষাৎ করিবার দিবসে তাবুর চতুদিগে অস্ত্ৰধারী মনুষ্য স্থাপিত হইল, ভাস্কর ও ভা হীর পুস্থান সেনাপতির দূরাচার শঙ্কা করিয়া খড্রপাণি হইয়া আলিবদির উকুত আসিলেন, তাহার আসিবামাত্রে আলিবঙ্গি খ সিংহাসন হইতে গাত্রে খান করিয়া তিনবার কহিলেন, মহাসাহসিক ভাস্কর কোন মহাশয়, অনন্তর তিনি নিদিষ্ট হই বামাত্রে উচ্চৈঃস্বরে কছিলেন, এই দফুদিগকে নষ্ট কর তাহার । জুলারেরা অস্ত্ৰ লইয়। তৎক্ষণাৎ মারহাউী সেনাপতিদিগের
