{ }}-8 ) মধিক ঋণফরণের অবশ্যকতা হইয়াrই, ভাগুর পূরণের উপায় এইমাত্র fছল: যে কোম্নালির ভূত্যের যে ধন উপাঞ্জিত করিতেন, তাহা বড়সাহেব কোষে লইয়া লগুনে কোটঅাবডিরেকটর হইতে দিতে অজ্ঞা পঠাইছেন, ডিরেকট দিগের ঐ সকল হুঞ্জীর টাকা দিতে অন্য কোন উপায় ছিল না, কেবল ভারতবর্ষ হইতে যে সকল দ্রব্য প্রেরিত হইত, তাহ বিক্রয় করিয়া দিতেন, পরে কলিকাতা স্থিত বড়সাহেব ও প্রধান সভা এইরূপে অধিক ঋণ করিতে লাগিলেন, কিন্তু স্বদেশে অতি অপদ্রব্য প্রেরণ করিতে ন, অতএব ডিরেক্টরের হুগুীর টাকা দিতে অসমর্থ হইয়। কলি কাতার বড়সাহেবের প্রতি তাঞ্জা করিলেন, যে তিনি তক্রপ হুণ্ডী নাপঠাইয়। একবৎসরের নিমিত্তে কলিকাতায় ঋণ করিবেন, তাহতে তাঁহাদের ভূত্যের ফরাসি ওলন্দাজ ও দিনমার দিখেলার ইউরোপে নিজ২ ধন পাঠাইতে আরম্ভ করিলেন, অথাৎচন্দনগর চুম্বুড়ী ও শ্রীরামপুরের ভাণ্ডারে ধনদিয়া ইউরোপেয় অন্যান্য কোল্পনিহইতে প্রাপ্তির আজ্ঞা লইতেন,তাহারা ঐ স্বনদ্ধার দ্রব্য ক্রয় করিয়া পাঠাইতেম, ঐ দ্রব্য প্রায় হুগুীর দর্শনযোগ্য সময়ের পূৰ্বে ইউ রাপে গিয়৷ বিক্রীত श्ड्रेष्ठ, এইৰূপে ভিন্ন :েশীয় দিগের বাণিজ্য থে ধন ভাব ছিল না, কিন্তু ইংরাজিকোপ্পানির আতিশয় দূরবস্থা হুইল, পরে ডিরেক্টর দিগের নিষেধ থাকিলেও কলিকাতাস্থিত রাজসভাকে ১৭৬৯ শালে খত লিখিয় ঋণ করিতে হইল, এবং ইংলণ্ডে হুণ্ডী পাঠাইতে হইল, তাহীতে লণ্ডনে কোল্পানির কর্মের c হইল । ১৭৬৫ শালে জাফরখার পরিবৰ্ত্তেনজুমউদ্দৌলা নাজির হইয়। পরবৎসরে মরিলেন, পরে সেকউদ্দৌলা তৎপদে স্থাপিত হুইয়া ১৭৭• শালে বসন্তরোগে মরিলেন, তাহার ভূত মবারিকউদৌলা তৎপদে অভিষিক্ত হইলেন, কলিকাস্থিত সভাম্বীরা উiহার পূর্ববৰ্ত্তি নবাবদিগের রাজসভার ব্যয়ার্থে যেধন নির্দিষ্ট
পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (মার্শম্যান).djvu/২০২
অবয়ব