वर्छ नब्रिटव्हम bbb. ग्रणष्ठान निकलद्र शांश् थै-३-श्राजन् जकद्र थ'iरक नृव4aांटमब ब्राजा প্রদান করিতে স্বীকৃত হইয়াছিলেন । হয়বৎ খা বাদশাহের শিবিরে প্রত্যাবর্তন করিয়া সিকন্দর শাহের সন্মতি জ্ঞাপন করিলেন এবং তাহার অনুরোধে ফিরোজ শাহ তোরাবন্দ অপর নামধেয় মালিক কবুলকে অশীতি সহস্ৰ তাম্রমুদ্র মূল্যের একটি মুকুট এবং পঞ্চশত আরব ও তুরুষ্কদেশীয় অশ্ব প্রেরণ করিয়াছিলেন । সুলতান ফিরোজ শাহ দিল্লী অভিমুখে যাত্রা করিলে সুলতান সিকন্দর শাহ তাহাকে চল্লিশটি হস্তী ও অন্যান্য বহুমূল্য উপঢৌকন প্রদান করিয়াছিলেন। রিয়াজ-উস-সালাতীন অনুসারে সিকন্দর শাহ সন্ধির প্রস্তাব করিয়া পাঠাইবার সময়ে প্রতিবর্ষে দিল্লীতে রাজস্ব প্রেরণ করিতে প্রতিশ্রুত হইয়াছিলেন । গৌড়ের বাদশাহের প্রেরিত উপঢৌকন যখন ফিরোজ শাহের নিকট উপস্থিত হইল, তখন তিনি জফর খাকে আহ্বান করিয়া তাহাকে সুবর্ণগ্রামে যাত্রা করিতে আদেশ করিলেন এবং কহিলেন যে, তাহার সাহায্যের জন্য আবশ্বক হইলে তিনি সেই স্থানে দিল্লীর সমস্ত সেনা লইয়া অবস্থান করিতে পারেন। জফর খ", পূৰ্ব্ববঙ্গে তাহার সমস্ত অনুচর ও বন্ধুবৰ্গ নিহত হইয়াছেন বলিয়া, সুবর্ণগ্রামের রাজ্য গ্রহণ করিতে অস্বীকার করিলেন । তদবধি সিকন্দর শাহ ও তাহার পুত্র পৌত্ৰগণ নিৰ্ব্বিবাদে বিস্তৃত গৌড় ও বঙ্গ রাজ্যের অধিকার ভোগ করিতে লাগিলেন ৭৬০ হিজরার জমাদী-উল-আউয়ল মাসের বিংশতিতম দিবসে ফিরোজ শাহ গৌড় হইতে প্রত্যাবর্তন করিয়াছিলেন এবং বর্ষার পূৰ্ব্বে জৌনপুরে উপস্থিত হইয়াছিলেন । বর্ষাকাল জৌনপুরে অতিবাহিত করিয়া ফিরোজ শাহ উক্তবর্ষের জিলহিজ মাসে বিহারের পথে জাজনগরের হিন্দ্ররাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করিয়াছিলেন । শমসূ-ই-সিরাজ আফিফের তারিখ-ই-ফিরোজ, শাহীতে •৮, বখশী নিজামূ-উদ্দীন আহম্মদ রচিত তবকাং-ই আকৃবরীতে ** এবং বদাওনীর মন্তখেব-উৎ-তওয়ারিখে ** সুলতান ফিরোজ শাহের জাজনগর অভিযানের বিবরণ আছে । ফিরোজ শাহ (8%) Ibid, pp. 309–12. (৪৭) তবকাৎ-ই-আকবরী, ইংরাজি জম্বুবাদ পৃঃ ২৪৭। (so) Elliot's History of India Vol. III. pp. 312-16. (s*) उवक९-रे-जाक बद्री, रेरद्राणि चइवान, श्रृंः २०१ ।।
