পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) দ্বিতীয় খন্ড.djvu/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्चालभ ब्रिट्ष्झक्न ९११ বহু অনুনয় বিনয় করিয়াও রাজালোলুপ ভ্রাতার হস্ত হইতে পুত্রকে রক্ষা করিতে পারেন নাই । মবারেজ খা, ভাগিনেয়কে হত্যা করিয়া মহম্মদ শাহ উপাধি ধারণ করিয়াছিলেন এবং আমীরগণের প্রীতিবিধানের জন্য শের শাহের ও ইসলাম শাহের রাজ্যকালে কোষাগারে সঞ্চিত অর্থ তাহাদিগকে প্রদান করিয়াছিলেন । ইহাতেও আগফগান আমীরগণ সন্তুষ্ট হন নাই । একদিন সাম্রাজ্যের মন্ত্ৰগৃহে মহম্মদ শাহ কনৌজ প্রদেশের জায়গীরসমূহ পুনঃ প্রদান করিতেছিলেন, সেইদিন শাহ মহম্মদ ফৰ্ম্মলীর জায়গীর সর্মস্ত খাঁ সৰ্বওয়ানীকে প্রদত্ত হইয়াছিল। অন্যায় আচরণে ক্রুদ্ধ হইয়া শাহ মহম্মদ ফর্মুলীর পুত্র সিকন্দর র্থী, প্রকাশ্ব দরবারে সৰ্বমস্ত গা সৰ্বওয়ানীকে হত্যা করিয়াছিলেন, তাহা দেখিয়া মহম্মদ শাহ আদিল অন্তঃপুরে পলায়ন করিয়া আত্মরক্ষণ করিয়াছিলেন। মন্ত্ৰগৃহ যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হইয়াছিল, ইব্রাহিম গ্ৰী সুর সিকদের খাঁ ফৰ্ম্মলকে ও দৌলং খ লোহানী শাহ মহম্মদ ফর্মুলীকে হত্য করিয়াছিলেন। মন্ত্ৰগৃহের এই অবস্থা দেখিয়া সোলেমান কররাণীর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা তাজ খী কররাণী গোয়ালিয়র হইতে মগধে পলায়ন করিয়াছিলেন। মহম্মদ শাহের আদেশে হিমু পলায়নপর তাজ খাঁর অনুসরণ করিয়া ছাপরামোঁ নামক স্থানে তাহাকে পরাজিত করিয়াছিলেন । ইহার পরে, তাজ খঅথবা সোলেমান খুঁ কররাণী আর কখনও মহম্মদ শাহ আদিলের অধীনতা স্বীকার করেন নাই । ৯৬০ হিজরায় (১৫৫২ খৃষ্টাব্দে ) বাঙ্গালার শাসনকর্তা মহম্মদ খা সূর স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়া শমস্-উদ্দীন মহম্মদ শাহ উপাধি গ্রহণ করিয়াছিলেন। বদাওনী ভ্রমক্রমে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন যে, মহম্মদ খাঁ সূর সুলতান জলাল-উদ্দীন উপাধি গ্রহণ করিয়াছিলেন । ১৬১ হিজরায়, বাঙ্গালার সুলতান শমসূ-উদ্দীন মহম্মদ জৌনপুর প্রদেশ অধিকার করিয়া কাল্পী ও আগ্র অভিমুখে অগ্রসর হইয়াছিলেন। তখন হিমু বয়ানা দ্বর্গে ইব্রাহিম ধী স্বরকে অবরোধ করিয়াছিলেন। মহম্মদ শাহের আদেশে তিনি বয়ানা (8) Elliot's History of India, vol. iv, p. 505, ww.ww.-ès-settfin. श९ङ्गाचि बह्वबाग, चषष खशि, शूः ses । - (e) Dorn's History of the Afghans, pt. I, p. 171. (*) Elliot's History of India, Vol. IV, p. 506. (৭) মণ্ড খৰ-উৎ-তওয়ারিখ, ইংরাজি অনুবাদ, প্রথম ভাগ, পৃঃ ৫২। (४) ब्रिद्राच-छैनृ-गांनाउँीन. रेरब्राचि चमृषांश, १ः »s७-४१ ।।