পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) দ্বিতীয় খন্ড.djvu/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বাদশ পরিচ্ছেদ هذجم ৰঙ্গী হইয়াছিলেন” । খানূ-খানান জ্বনিমূখী ও বহু মোঙ্গোল সেনাপতি গৌড়রাজ্য বিজয়ার্থ প্রেরিত হইয়াছিলেন । মোঙ্গোল সেনা সুরজগঢ় ও মুঙ্গের অধিকার করিলে খড়গপুরের রাজা সংগ্রাম সিংহ ও গিৰেীরের রাজা পূরণমল অধীনতা স্বীকার করিয়াছিলেন” । ভাগলপুর ও কহলগাও অধিকার করিয়া মোঙ্গোল সেনা গঢ়ী বা শিক্রীগলিতে উপস্থিত হইলে খান-খানান ইসমাইল র্যা সিলাহদার তাহাদিগের গতিরোধ করিয়াছিলেন। এইস্থানে মজনুন বঁ। কাকৃশাল ত্বরারোহ পাৰ্ব্বত্যপথে সৈন্যচালনা করিয়া ইসমাইল খার পশ্চাতে উপস্থিত হইলে আফগান সেনাপতি পলায়ন করিয়াছিলেন ১২ ৷ গচী অধিকৃত হইলে দাউদ শাহ গৌড় পরিত্যাগ করিয়া সপ্তগ্রামাভিমুখে পলায়ন করিয়াছিলেন’৩ এবং থান-থানান মুনিম্ ধী রাজধানী তাড়া অধিকার করিয়াছিলেন । রাজু বা কালাপাহাড়, সোলেমান খাঁ মনক্লী ও বাবুই মনক্ল ঘোড়াঘাটে (রঙ্গপুরে) গমন করিয়াছিলেন। খান-খানান, মুনিম খাঁ, মহম্মদ কুলী খা বরলাস্ ও রাজা তোড়রমল্পকে দাউদের অনুসরণে সপ্তগ্রামাভিমুখে প্রেরণ করিয়া মজনুন ধী কাকশালকে ঘোড়াঘাটে প্রেরণ করিয়াছিলেন। ঘোড়াঘাটে সোলেমান খাঁ মনক্লী ও অন্যান্য আফগান প্রধানগণ পরাজিত ও নিহত হইয়াছিলেন এবং সুলতান জলাল-উদ্দীন, সুরের ( গিয়াস-উদ্দীন জলাল, শাহের ?) পুত্ৰগণ পরাজিত হইয়াছিলেন” । এই ৷ সময়ে ইমাদ খা কররাণীর পুত্র জ্বনৈদ কররাণী মোঙ্গোল শিবির পরিত্যাগ করিয়া বিদ্রোহী হইয়াছিলেন। আকৃবরূ-নাম অনুসারে, পরাজিত আফগানগণ কোচবিহার রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছিলেন? কোচবিহাররাজ নরনারায়ণ, “গৌড়পাশার” বিরুদ্ধে আকবরের অভিযানের সময়ে মোঙ্গোল সম্রাটুকে সাহায্য করিয়াছিলেন । কথিত আছে যে, “গাঁড়পাশা” اه sد : , (۵۰) (૪૨) છે, નૃઃ ૧૬૦-૬૨ । - {०७) जांक.वब्र-नांबा, हेरब्रॉबि जइवांग, फूडोब छांत्र, भूः २७s । {ss) वख्.श्वर-७९-उठब्रांत्रिध. रेरबांधि जबृवांग, रिडीह छांभ, १: ss* । ৰ১৫) আৰু বৰ-নাম, ইংরাজি অন্ধৰাম, তৃতীয় ভাগ, পৃঃ ১৭• ।