দ্বাদশ পরিচ্ছেদ शूगणमान-छिझ न्त्रीिब ८अश्व-ब्रायबल-गृशैब्रज-अिर्बाबौद्र पूरु-बश्त्रान्-िगारबद्र शाश्कर বালরাজ্য আক্রমণ-জয়চ্চন্ত্রের মৃত্যু-হরিশ্চন্দ্র-জয়চ্চত্রের মৃত্যুর পরে কাপ্ত কুজের স্বাধীনতা --বেলখরা-স্তম্ভলিপি—নায়ক বিজয়কর্ণ-গোবিন্দপাল-ৰ দশ শতাব্দীর শেষভাগে মগধের অবস্থা-গোবিন্দপালের রাজাকালে লিখিত পুথিগোবিন্দপালের বিনষ্ট রাজ্য—মহম্মদ-ই-বখতিয়ার-উদগুপুরের যুদ্ধ—মগধ-বিজয়— নালন্দা ও বিক্রমশিলা ধ্বংস—মাধবসেন-বিশ্বরূপসেন-কেশবসেন-নদীয়া-বিজয়কাহিনী—গৌড়ে মুসলমানাধিকারের প্রকৃত ইতিহাস । উদভাগুপুরের বাহি-রাজ্যের অবসানে, সমগ্র পঞ্চনদ গজনীর মুসলমান-রাজগণের পদানত হইয়াছিল। মহমুদের মৃত্যুর পর সবুকুতিগীনের বংশধরগণ ক্রমশঃ দুর্বল হইয়া পড়িলেন। সেই সময় আফগানিস্থানের আর একটি পার্বত্য উপত্যকায় একটি নূতন রাজ্যের স্থই হইল। এই উপত্যকার নাম গোর। ইংরাজী ইতিহাসদর্শনে যে সমস্ত গ্রন্থ রচিত হইয়াছে, তাহাতে এই উপত্যক ঘোর নামে পরিচিত । গোরের পার্বত্য উপত্যকার অধিপতিগণ ক্রমশঃ ধীরে ধীরে সমস্ত আফগানিস্থানে অধিকার বিস্তার করিলেন, অবশেষে মহুদের বংশধরগণকে গজনী পরিত্যাগ কৰিয়া ভারতবর্ষে আশ্রয় গ্রহণ করিতে হইল । তাহারা পঞ্চনদে আসিয়া লাহোরে রাজধানী স্থাপন করিলেন। উদভাগুপুরের বাহীয়গণ যেমন দশম ও একাদশ শতাব্দীতে উত্তরাপথের প্রতীহার-রক্ষক হইয়াছিলেন, খৃষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে মহুমুদের বংশধরগণ সেইরূপ আৰ্য্যাবর্তের তোরণ-রক্ষায় নিযুক্ত ছিলেন। এই সময়ে পঞ্চনদের পূর্বে ও দক্ষিণ-সীমান্তসংলগ্ন ভূখণ্ডে কোন রাজবংশের অধিকার ছিল, তাছা জাপি নির্ণত হয় নাই। রাজপুত্তজাতির চারণের গাথা হইতে অবগত হওয়া যায় যে, পঞ্চলদের মুসলমান রাজ্যের পূর্ব-সীমান্তে তোমর-বংশজাত রাজপুত জাতির অধিকাৰ ছিল। ধীরে ধীরে পঞ্চনা-রাজ্যও মহুমুদের বংশধরগণের হস্তচু্যত হইল ; গোররাজগণ তোমর-রাজ্যের সীমান্ত পৰ্য্যন্ত স্বীয় অধিকার বিস্তার করিয়াছিলেন। এই সময় হইতে দিল্লীর তোমর বংশের সহিত গোর-রাজগণের বিবাদ আরম্ভ হইল। ীির তোমর-বংশের-কোন শিলালিপি বা তাম্রশাসন অদ্যাবধি আবিষ্কৃত হয় নাই। রাজপুত্র চারণগণের বংশাবলী তোমর-বংশের ইতিহাস গঠনের একমাত্র উপাদান । বা-ইণ্ডি ১৯
