চতুর্থ পরিচ্ছেন ቈዓ গুপ্তরাজ বংশের আধিকাকালে উত্তরপথে ভারতীয়-শিল্প উন্নতির চরম नैौत्रांब्र छेन्नैौङ इहेहांहिल । r ध्रुधैज्ञ छछूप, ‘स्य ७ वर्छ नऊांचौद्ध cय नमछ निवर्तन छेडद्रांनcष श्रांबिङ्गठ হইয়াছে, তাহ দেখিলে স্পষ্ট বুঝিতে পারা যায় যে, এই যুগই ভারতীয়-শিল্পের চরম উন্নতির যুগ। গুপ্তাধিকারকালের বহু মন্দির প্রসাদ, ধাতু ও প্রস্তর নির্মিত মূৰ্ত্তি, স্তম্ভ ও খোদিত চিত্র (Basrelief) আবিষ্কৃত হইয়াছে। মথুরায় ও বারাণসীতে গুপ্তধিকারকালের শিল্প-নিদর্শন সর্বাপেক্ষা অধিক পরিমানে আবিষ্কৃত হইয়াছে। বন্ধ ও মগধে আবিষ্কৃত নিদর্শন সমূহের সংখ্যা অপেক্ষ+ কত অল্প হইলেও মূর্তিগুলির শিল্প-চাতুর্থ অতীব বিস্ময়জনক। গুপ্তাধিকারকালের একখানি প্রস্তরে খোদিত চিত্র (Bassclief) ও একটি পিত্তল-নির্মিত বুদ্ধ ঘূর্তির চিত্র প্রকাশিত হইল। প্রস্তরে খেতি চিত্রটি পাটনা জেলার চওঁীমেী গ্রামে আবিষ্কৃত হইয়াছিল, ইহাতে “কিরাতার্জ নিয়ের, ছুইটি চিত্র আছে। প্রস্তরফলকের বামাৰ্ছে অর্জন যুদ্ধে পরাজিত হইয়া কিরাতরূপী মহাদেবের চরন বদনা করিতেছেন, অর্জন কৈলাসপৰ্ব্বতশিখরে আসীন হরপাৰ্ব্বতীকে দর্শন করিতেছেন। একটি স্তম্ভগাত্রে এই চিটি উৎকীর্ণ আছে এবং সেই স্তম্ভের চাকি দিকে চারিটি ফলকে (panel ) কিরাতর্জনীয়ের আখ্যানক সম্পূর্ণরূপে চিত্রিত হইয়াছে। এই স্তম্ভটি এখন কলিকাতার চিত্রশালায় আছে। বুদ্ধমূর্তিটি গয়া নগরে আবিষ্কৃত হইয়াছিল। ভাগলপুরের প্রসিদ্ধ ভূম্যধিকারী স্বৰ্গীয় রায় স্বৰ্ধনারায়ন সিংহ বাহাদ্বরের কনিষ্ঠপুত্র ইহা বন্ধীয়সাহিত্যপরিবঙ্গে প্রদান করিয়াছেন। যুৰ্বির নিয়ে একখানি খোদিতলিপিমুক্ত পিত্তলফলক সংলগ্ন ছিল। এই খোদিতলিপি ভৈক্ষুকীলিপি' নামক বৌদ্ধসংঘের গোপনীয় লিপিতে উৎকীর্ণ। কেভ্রিজের অধ্যপক স্বত ভাক্তার বেণ্ডল নেপালেআবিষ্কৃত পুধি হইতে এই লিপির বর্ণমালার মূল্য নির্ধারণ করিয়াছিলেন। খোদিতলিপি হইতে অবগত হওয়া যায় ষে, রাণক যক্ষপালিডের পুত্র আহবময় কর্তৃক এই মূর্তিটি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। (বন্ধীয় সাহিত্য পরিষৎ-পত্রিকা; ২•ভাগ, পৃঃ ১৫৩-৪৬)।
