পাতা:বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बांश विीं डांस ख गईिड । 容意 এই বাক্য মানবীয় প্ৰেম অপেক্ষা ঐশী প্রোমের প্রতি আরো অধিক খাটে। ৷ - “নানান দেশে নানান ভাষা, বিনা স্বদেশীয় ভাষা পুরে কি আশা ? ? * যদি সুখী হইবে, হে মন রাজনী ! অহঙ্কার দূর কর ক্ৰোধ নিবারণ।” নিধুবাবুর পর কবিওয়ালাগণ গীতরচনা-বিষয়ে প্ৰসিদ্ধিলাভ করেন। নিধুবাবু নিজেও একজন কবিওয়ালা ছিলেন। কবিওয়ালাদিগের মধ্যে হরু ঠাকুর, নিতে বৈষ্ণব, রাসু নরসিং ও রাম বসু প্ৰধান। হরু ঠাকুরের গীতগুলি অতি উৎকৃষ্ট । দুঃখের বিষয় এই যে, তঁাহার রচিত অধিকাংশ গীত। আর পাওয়া যায় না । রাম বসুর বিরহ আমাদের দেশে অতি বিখ্যাত । অন্তর ও বাহাজগৎ বর্ণনে রাম বসুর যেরূপ ਕ দেখা যায়, এমন বাঙ্গালা ভাষায় অতি অল্পংখ্যক কবির দেখা যায়। রাম বসুর গীতগুলি যেন স্বভাবের হস্ত হইতে সাক্ষাৎসম্বন্ধে বহিৰ্গত হইয়াছে, এমনি বোধ হয়। হরু ঠাকুরের বিষয়ে যে আক্ষেপ করা গেল, রাম বসুর সম্বন্ধে সেই আক্ষেপ করা যাইতে পারে । তঁহার অনেকগুলি গীত লোপ পাইয়াছে। আমার রচিত “সেকাল আর একাল” গ্রন্থে হরু ঠাকুর ও রাম বস্থর কবিতা উদ্ধৃত করি •য়াছি। কবিওয়ালাগণ ব্যতীত অন্যান্য গীতরচকেরা বাঙ্গালা ভাষার অল্প উপকার সাধন করেন নাই। পণ্ডিত রামগতি। ন্যায়রত্ন মহাশয় বলেন, “কলিকাতার ঠনঠনে নিবাসী লক্ষীBBD DBDDBB D BDBDDDDBDB BBDDDBBBBD DBDBDuDuBDD