পাতা:বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总8 বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য। ছিলেন । রাত্ৰিতে, পরদিনের ব্যাংখ্যোয় অংশকে তঁহার স্বকপোল উদ্ভাবিত কথকতায় রীতিত্তে পরিণত করিয়ারাখিলেন। পরদিন বৈকালে নুতৰ স্ত্রীতির কথকতা আরম্ভ করিালেন, চারিদিক হইতে লোক ভাঙ্গিয়া পড়িল । উৰ্তাহার স্বরBDBS DBBDDBBDS DBLLL LSLLL DuBuDDS LLLLD লোকে বিস্মিত ও মোহিত হইল। এইরূপে শিরোমণি মহাশয় প্রতিদিন ধ্রুবচরিত, প্ৰহলাদ চরিত, দক্ষযজ্ঞ, বামনভিক্ষা প্ৰভৃতি শ্ৰীমদ্ভাগবতের অংশ সকল ব্যাখ্যা করিতে লাগিলেন। ইহাই কথকতার প্রথম সৃষ্টি । ক্রমে রামায়ণ ও মহাভারতেরও কথা গ্ৰন্থ বিরচিত হয় । গঙ্গাধর শিরোমণির পর কৃষ্ণ হরি শিরোমণি কথকতাকে অনেক পল্লবিত ও উন্নত করিয়া গিয়াছেন । গোবরডাঙ্গা-নিবাসী রামধন শিরোমণিও তা হাতে অনেক অঙ্গরাগ দিয়াছেন।” বাঙ্গালা-ভাষায় বক্তৃতা করিবার রীতি প্ৰথম খৃষ্টান মিসনরিগণ প্ৰবৰ্ত্তিত করেন। তঁহাদিগের বাঙ্গালা বক্তৃতার প্ৰণালী প্ৰথমে অতি অপকৃষ্ট ছিল । একজন মিসনরি বক্তৃতার সময় ঈশুর অদ্ভুত কীৰ্ত্তিবর্ণন সময়ে বলিয়াছিলেন, * ঈশু লাজোরকে মরা হইতে উঠান, ঈশু সমুদ্র মধ্য দিয়া হাঁটিয়া যান, ঈশু গঙ্গাভূত আরাম করেন।” এস্থলে মিসনারি সাহেব গোৱা হইতে উঠান না বলিয়া “মরা হইতে উঠান ৷” বলিয়াছিলেন এবং গোগাভূত (নিউটেষ্টমেন্টের Idumb devill:333 arter) 7 *fề “ গঙ্গাভুত” বলিয়াছিলেন। এক্ষণে মিশনারিদিগের বক্তৃতা প্ৰণালীকিয়ৎপরিমাণে