১১০ বা গালীর १ींॉन ! যদি কদাচিত, দেখয়ে ভাবিত, সত্ত্ব রজ তম গুণ, গুণত্রয় তব গুণ কহে কত মত, সাবধান মোর মন ॥ গুণময়ী গুণ-প্ৰসবিনী। হবিল আমার মন, নাহি কহে সে বচন, অনুপমা রূপ তব, সে রূপ স্বরূপরুপ, কেবল আপন । কোন রূপে সাদৃশ না জানি। তার হখে মুখী, আমি দুঃখে দুঃখী, নখপরে নিশাকর, পদতলে দিবাকর, তাহা কখন কি, শুনিতে পায় শ্রবণ ॥ জ্ঞানরূপ আনন্দরূপিণী -s இ-_து. ভৈরবী—কাওয়ালী । আমি যারে চাহি সে না রাখে মন । কামোদ-আর্থিডাই । এমন পিরীত বল, কিব| প্রয়োজন । অপাল মহিমা তব, উপম কেমনে দিব, অতএব এই হয়, দেখ কেহ কার নয় । নিরুপমা ত্রিকালবৰ্ত্তিণি—ম । আপন বলিব তারে, পাচার যে প্রাণ যক্ষ রক্ষ স্বরাহুর গন্ধৰ্ব্ব নর কিন্নর, চরাচর সর্বসচেতনি—ম ॥ প্রকৃতি চতুৰ্ব্বিংশতি, ভুতাশ্রমে অবস্থিতি, তত্ত্বসঙ্গীত । l মন যথা নিয়োগ আপনি—ম । বাগেশ্ৰী-পিড়েবনি । এমন দুর্গমে পরি, তরিবারে শক্তি কার, অচিন্তা চিন্তারূপিণী, চিন্তাময়ী সনাতনী, নগরাজ কুল-কুণ্ডলিনি—ম। বিস্তুরূপ। চরণে তারিণী । காக ਟੋਵੋ ਭੋਿਵ ! حبیب حساس ہچا)محہ کہتے ہ হরেকৃষ্ণ দীর্বাঙ্গী বা দীর্ঘড়িী ১১৪৫ সালে কলিকাতার সিমুলিয়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। ইষ্ঠার পিতার BB BBDD BBBD BBBB BB BBBS BBBB BBDDB BBBS BBB BBBB BBBB BBB BBBS BBB BBBBB BBB KmKBB SBBB BBBS BBBBS BB BBBBBS BBB কণ্ঠস্থ করিতেন, তখন হইতেই ঠাহীর গান বচনার আরস্থ । এবং অবশেলে তিনি এই কার্য্যে একবারে সিদ্ধহস্ত হইয় পড়েন। তখন দেশের রাজা মহাবীজের কবির আদর জানিতেন ; সেই কারণ বৰ্দ্ধমান, কৃষ্ণনগর, বিষ্ণুপুর প্রভূতি স্থান হইতে হরু ঠাকুরের নিমন্ত্রণ অলিত। সে নিমন্ত্রন বক্ষা কবিতে গেলে, হরু ঠাকুর যথেষ্ট সম্মান ও অর্থ পাইতেন । শোভাবাজারের মহারাজ নবকৃষ্ণও হরু ঠাকুরের একজন বিশেষ পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, এল' তাহাকে যথেষ্ট্র ভালবালিতেন। এইরূপ কথিত আছে যে, একদা মহারাজ নবকৃষ্ণের সভায় নানা দেশের পণ্ডিতমণ্ডলীর সমাবেশ হয়। মহারাজ সভাপ্ত পণ্ডিতগণকে একটি সমস্ত পূরণ করিতে দেন। সে সমস্যার শেষ চরণে থাকিবে,—“বড়ণী গিলেছে যেন চাদে।” কিন্তু কোন পণ্ডিতেরই সমস্যা-পূরণ মহারাজের মনোমত হইল না ; তিনি হরু ঠাকুরকে ডাকিয় তালিতে লোক পাঠাইয়া দিলেন। হরু ঠাকুর তখন গামছা কঁধে গঙ্গাস্নান করিয়া আসিতে ছিলেন। সেই বেশেই মহারাজের সভায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন। মহারাজ স্টাহাকে পূৰ্ব্বোত্ত সমস্থাটি পূরণ করিতে বলিলেন। হরু ঠাকুব তৎক্ষণাং কবিতায় সে সমস্যার পূরণ করিলেন : - "এক দিন শ্ৰীহরি, মৃত্তিক ভোজন করি, ধূলায় পড়িয়া বড় কাদে। বাণী অঙ্গুলি হেলাযে ধীবে, মৃত্তিক লাহির কুরে, বড়শী গিলেছে যেন চাদে ॥” ஆம்
