oo yo
बश्प्लीं । একি অকস্মাৎ ব্রজে বজ্ৰাঘাত, কে আনিল রথ গোকুলে। রথ হেরিয়ে ভাসি অকুলে। অক্রুর সহিতে, কৃষ্ণ কেন রথে বুঝি মথুরাতে চলিলে ॥ চিভেন । রাধারে চরণে ত্যজিলে রাধানাথ, কি দোষ রাধার পাইলে ? খাম, ভেবে দেখ মনে, তোমার কারণে,
ব্রজাঙ্গনাগণে উদাসী ॥
한5 || নাহি অন্ত ভাব, শুন হে মাধব, তোমার প্রেমের প্রয়াসী। নিশাভাগ নিশি, যথা বাজে বাণী,
তথা আসি গোপীসকলে ॥
চিতেন ।
দিয়ে বিসর্জন কুল লীলে । এতেই হ’লাম দোষী, তাই তোমায় জিজ্ঞাসি—
এই দোষে কিহে ত্যজিলে ?
অঞ্জর । শ্রাম, যাও মধুপুরী, নিষেধ না করি, থাক হরি, যথা মুখ পাও। একবার সহান্ত-বদনে, বঙ্কিম-নয়নে, ব্ৰজ-গোপীর পানে ফিরে চাও ॥
চিতেন । জনমের মত, শ্ৰীচরণ দুট, হেরি হে নয়নে শ্ৰীহরি। আর হেরিব আশা না করি। হৃদয়ের ধন তুমি গোপিকার হৃদে বজ্ৰহানি চলিলে ।
भश्प् । তুমি রাখে, অতি সাধে, করেছ প্রণয়। - সে লম্পট কভু নয় সরল হৃদয়।
চিতেল ।
তোমারে সঙ্কেত জানায়ে, গুম বিহরিছে অন্তেরে লয়ে। দেখিবে ত এস রাধে, দেখাই তোমারে, আছে চন্দ্রাবলীর ঘরে ॥
বাঙ্গালীর গান ।
আন্তরা । দেখে এলাম তোমার শুমচাদেরে শুয়ে কুসুম-শয্যাপরে । নিশির শেষে অলসে অচেতন, খাম অঙ্গে নাহি বসনভূষণ। ভূজে ভুজে বাধা, যুক্ত অধরে অধরে।
भङ्फु| ।
কোন প্রাণে সে তোমারে দিলে হে বিদায়। তুমি বা কেমনে ত্যজে আইলে হেথায় ॥
ठिंट७न ।
বিদরে আমার বুক তব মুখ হেরিয়ে। এসেছ গুম কোথা নিশি জাগিয়ে । শূন্তদেহ লইয়ে এলে করে প্রাণ সঁপিয়ে।
অন্তর । এখন কি হইল মনে রাধা বলিয়ে। কি ভাবিয়ে শ্ৰীমতীরে গেলে শ্ৰাম ত্যজিয়ে ॥
চিতেন । নাহি পীত ধটি মুরলী—গোচারণের সে ভূষণ। ধ’র না রাধার পায় এখন। এবে যদুপতি, হয়েছ ভূপতি, দ্বারকাপতি সোণার ভবন ॥
মহড়া । হরি, ব্রজনারী চেনে না, ওহে ব্ৰজগোপীর প্রাণধন। প্রভাস-তীর্থে দরশন পাইয়া কৃষ্ণেরে, অভিমান স্তরে, কহে করে ধীরে গোপীগণ ॥ অন্তরা । যদুনাথ, আর কেন দুখিনীগণে স্মরণ হবে। গিয়েছে সে সব ব্রজের ভাব,
মজেছ হে সব ভাবে ॥
চিতেন ।
রুক্মিণী আদি রাজমৃত,বশত সবে, সেবে ও চরণ,
ভুলেছ সে গোপীগণ। রাধা কুরূপিণী, গোপের রমণী, বনবাসিনী, কি তারে লাগে মন ॥
পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/২১০
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
