দাশরথি রায় । কৃষ্ণ-প্রেমে সবে মত্ত, ভুলে গেছে সকল তত্ত্ব, বলে কৃষ্ণের তত্ত্বকথা বল ভাই। পশু পক্ষী বৃক্ষ লতা, তাদের মুখে কৃষ্ণ-কথা, অনুকম্প অনুগত, জনে কৈবল তাহারাই ॥ ললিত-ঝিঝিট—শ্লীপতাল। আয়ুরে কনাই আয়ুরে গোঠে রজনী পোহাইল । ডুকিছে ঐ সঘনে ধেনু, গগনে ভানু উঠিল। বেরো রে রাখালের রাজা, শ্ৰীনন্দের নন্দন, করেতে কর মুরলী, কটিতে ধট বন্ধন, রাখালমণ্ডলী-মাঝে নেচে নেচে চল ॥ ও ভাই! ময়ে বল বুঝাইয়ে, দিবে তোরে সাজাইয়ে, অলকা-আবৃত করি বদন কমল,— মোহন চড়ে বকুল-মালা মদনের মনোহারী, শিরোপরি শিথি-পুস্থ ওরে বঙ্ক-মাধুরি! গলে গুঞ্জমালা যাতে ভুবন করে আলো । অহং বিঝিট-যৎ । বলরাম রে । আজি মোর নীলমণি-ধনে গোষ্ঠে বিদায় দিতে পারব না। কুস্বপন দেখেছি কালি, না জানি কি করেন কালী, রে,— যেন কালীদহে ডুবেছে আমার কালিয়ে সোণ। ऎं १नि छ्न् कनि, नन्न मग्नः कश्न स्ामान्, এ পাপ সংসারে রব না রে, গোপালকে লয়ে স্বরে স্বরে, রাখিব প্রাণ ভিক্ষা করে, তবু গোপালের মা-যশোদা নাম থাকৃবে ঘোষণা। ঝিঝিট-যুৎ। দেখ দেখ মা দেখ দুর্গে। নীলমণি তোর বনে যায় । আমি রাখাল সঙ্গে দিই নাই গোপাল, দিলাম মা তোর রাঙ্গা পায় ॥ দাসরে করুণা করি, সঙ্কটে রেখ শঙ্করি! (মাগো ) আমি সবে-ধনে পাঠাইলাম বনে, মা কেবল তোর ভরসায় ॥ 、う。 তারা-হারা হয়ে,—তারা! দেই বনে নয়নের তারা, মাগো! তুমি করুণ নয়নের তারা,— বিতরণ কর বাছায় ॥ অহংঝিঝি—ষS । ওকে ধায় গো কালো মেঘের বরণ ! কালো রতন রমণী-রঞ্জন ॥ মোহন করে মোহন বঁাশী, বিধুমুখে মধুর হাসি, সই! আবার কটাক্ষে চায়, নাচায় দুটি নয়ন খঞ্জন ॥ নিরখে বিদরে প্রাণী, ঘেমেছে চাদবদন খানি, লেগে দারুণ রবির কিরণ গো,— কুলের শঙ্কা না থাকিত,—সই ! তবে বসনে ঢাকিতাম গিয়ে ও বিধুবদন ॥ ললিত-ঝিঋিট—একত্তালা । কানাই! একি ভাই ! রইলি প্রভাতে অচৈতন্ত ! উঠিল ভানু, ও নীলতনু, ৰায় না ধেনু বেণু ভিন্ন ॥ অঞ্জন আঁখি যুগলে, গুঞ্জ-হার পর রে গলে, কদম্ব-মুঞ্জর পরি, সাজাও যুগল কর্ণ। পর ধড়া, মোহন চুড়া, ব্রজের চুড়া, ও নীলবর্ণ। রাখাল সাজে, রাখাল মাৰো, নেচে নেচে চল অরণ্য ॥ গা তুলে যাও শীঘ্ৰ সাজাও, গোঠে যাবার রূপ-লাবণ্য । তোর কালো কায়, দিক অলকায় করি চিন্তু ॥ সাধ করে তোয় সেধে বলি, যখন ক্ষুধায় আমি কালি, তুই এনে মিলালি, বনমালি ! বনে অন্ন। একদিন বনে, রাখালগণে, क्षिणैौवन छौवन भूछ। দিলি জীবনকানাই, তুলনা নাই গুণে অন্ত । σπαπαμψυαδι
