পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৩০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দাশরথি রায় । সুরট-কাওয়ালী। ন রহিবে মান,— সে মানে। ফিরে যাও হে কৃষ্ণ ! নিজ মানে মনে। না হেরি নয়নে কভু সে মান-সমান মান, রাখিতে মান, মানা যদি হে মানে, সে মান বিদ্যমান, গেলে হবে হত-মান, মনসে রতন জ্ঞান, (o, মানে মনে | অহং– একতাল । কর এ কি রঙ্গ ! ধরা-শয়নে, ধারা নয়নে,— আজি এমন কেন, রসভঙ্গ হে ত্ৰিভঙ্গ ! কি লাগি উদাসী,—বল না দাসীরে, বিগলিত কেন শিখিপুচ্ছ শিরে,— শোভে কি হে শুম-অঙ্গ ! ংশীধর ! কেন বংশী ধরণীতে,— ত্যেঙ্গে রাধ|-গুণ-প্রসঙ্গ ॥ কেন না হেরি কেশব, প্রাণাধিক রব, সখী হে ! সখী-সঙ্গ ! কি লাগি খেদিত, না হয় বিদিত, কি ভাব উদিত, কেন হে মুদিত,— করে যুগল অপাঙ্গ ॥ কিসে মৰ্ম্মে ব্যথা, কও ন ডকুলে কথা! মাধব ! আমি কি হে বৈরঙ্গ ॥ ললিত-একতালা । কি শোভারে কুঞ্জে রাই-শ্ৰীগোবিন্দ । নবন্ধন-পাশে যেন উদয় হলো রাকাচন ॥ ব্ৰজেশ্বরী রাই-কিশোরী হরির হরি নিরানন্দ। বিতরিছেন বংশীধরে সমাদরে প্রেমানন্দ ॥ ডাকিছেন সুধাংশুমুখী, গুমি এলে, আয় শুম৷ সখি ! ষ্ঠাম,—শোকে অমুখী হয়ে, বলিছি তোয় মন্দ । ডাকেন শুকে, নাচ রে মুখে, মুখের সময় কি আর সন্ধ ! মধুকর ধ্বনি করে, পান করে মকরন্দ ॥ Φγαμψίμω ኟኔ ጫ , • श्रब्रऎ-मल्लद्र-व९ ।। বল বৃন্দে হে ! প্রাণ দেহে আর থাকে কৈ ! বুঝি হা-রাই থ’লে হারই জীবন, দাড়াই কার কাছে সই! আর সহে না বিচ্ছেদ-ব্যাধিগত নিশির শেষবধি, দুঃখের নাহি অবধি, করেছেন রই রসমই! বৃন্দে হে, কোন প্রকলে, বাঁচাও এ বিচ্ছেদ-বিকারে, দেখাতে পথ অন্ধকারে, কে আছে আর তোমা বই ॥ ওহে, রাই-কুঞ্জে যাব বলি, মনে ছিল শুন বলি, পথে পেয়ে চন্দাবলী, লয়ে গেল মোরে সই ! যার নাম সদা ভজি, সে আমায়ু ত্যজিল আজি, যার জন্য গোলোক ত্যজি, নন্দের বাধা মাথায় বই যোগেশ্বরী-বাহার-কাওয়ালী । সই! কালো-রূপে সদা হরের মন হরে! প্রাণ-সই রে! গৌরাঙ্গী হয়ে যখন, হরের ভবনে রন, হররাণী পূজা করেন হরে । আবার শুমাঙ্গী যখন, তখন হরের ছদে বিহুরে রাধার হরে মনের কালে, কালো-নিধি চিকণ চির-কাল, কালে,—কাল নিবারণ করে। ধিক ধিক ধিক জ্ঞানে, ধিক সে মানীর মানে, ধিক প্রাণে ধিক তার অন্তরে, কালো মাণিক ত্যজিয়ে রাধে, মান লয়ে কাল-হরে ॥ जजिङ-4कठांणी । দেখলাম ঐরাধায়, শুম হে, গুমা প্রায়, অসি-ধরা,—ধরা যায় রসাতলে ! (একবার, ) তুমি হে শ্ৰীধর, হয়ে গঙ্গাধর, ধর-গে রাইচরণ হৃদি-কমলে। সে ধনীর ধ্বনিতে নাই কোন উৎসব, অকালে ভয়ে গুৰ্ব্বিণী প্রসব, সংসারবাসী সব, শঙ্কায় সবে শব, সব ধায় হে, এখন তুমি হে কেশব ! সব নহ’লে । AMAM